কলকাতা: গত কয়েকদিন ধরেই জল্পনা চলছে। কেউ প্রকাশ্যে মুখ না খুললেও ইন্ডিয়া জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চর্চা চলছে রাজনৈতিক মহলে। তবে এবার একেবারে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় মমতা বুঝিয়ে দিলেন জোটের ‘অঙ্ক’। সাফ জানিয়ে দিলেন, কারও সঙ্গে সম্পর্ক নেই তাঁর। বাংলায় একাই লড়বেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ইন্ডিয়া জোটের শরিক সিপিএম-এর ভূমিকা নিয়ে আগেই প্রশ্ন তুলেছিলেন মমতা, এবার সরাসরি নিশানা করলেন কংগ্রেসকে। তাঁর সব প্রস্তাবই নাকি প্রত্যাখ্যান করছে কংগ্রেস। আর তাতে বেজায় ক্ষুব্ধ তৃণমূল নেত্রী। তাই বাংলায় অন্তত জোটের পথে হাঁটছেন না তিনি।
মঙ্গলবারই কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ভাল, দলের সম্পর্কও ভাল। এই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই মমতার বক্তব্যে প্রকাশ পেল তীব্র ক্ষোভ। ‘ভারত জোড় ন্যায় যাত্রা’-য় রাজ্যে আসছেন রাহুল গান্ধী। আগামী ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি উত্তরবঙ্গে থাকার কথা রয়েছে তাঁর। মমতা জানিয়েছেন, রাহুলের এ রাজ্যে আসার কথাও তাঁকে জানায়নি কংগ্রেস। মমতা বলেন, ‘জোটের শরিক হিসেবে সৌজন্যের খাতিরেও তো জানাতে পারত, দিদি আপনার রাজ্যে যাচ্ছি। না জানায়নি।’
এদিন মমতা বলেন, “যে দিন থেকে আমাদের সব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে, সে দিন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা একা লড়ব। আমাদের সঙ্গে বাংলার ব্যাপারে কোনও সম্পর্ক নেই। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে কী করব, না করব সে ব্যাপারে ভোটের পর সিদ্ধান্ত নেব। আমরা নিরপেক্ষ দল। আমরা বিজেপিকে হারানোর জন্য যা করার করব।”
কংগ্রেসকে সরাসরি বার্তা দিয়ে মমতা বলেন, “জোটটা কারও একার নয়। ৩০০ আসনে ওরা একাই লড়ুক। বাকি আসনে আঞ্চলিক দলগুলি লড়বে। সেখানে হস্তক্ষেপ করলে বুঝে নেব।”
সম্প্রতি এক দলীয় বৈঠকে মমতা জানিয়ে দিয়েছিলেন বাংলায় ৪২টি আসনে প্রার্থী দেবে তৃণমূল। অধীর চৌধুরীর কেন্দ্র বহরমপুরও ছাড়া হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছিলেন মমতা। পাল্টা অধীরও দাবি করেছিলেন, কাউকে পরোয়া না করে একা লড়তে প্রস্তুত তিনি। মঙ্গলবার কালীঘাটের বৈঠকে মমতা বলেন, “ওরা দশটা-বারোটা আসন চাইছে। আমি দুটোর বেশি দেব না।”
কলকাতা: গত কয়েকদিন ধরেই জল্পনা চলছে। কেউ প্রকাশ্যে মুখ না খুললেও ইন্ডিয়া জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চর্চা চলছে রাজনৈতিক মহলে। তবে এবার একেবারে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় মমতা বুঝিয়ে দিলেন জোটের ‘অঙ্ক’। সাফ জানিয়ে দিলেন, কারও সঙ্গে সম্পর্ক নেই তাঁর। বাংলায় একাই লড়বেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ইন্ডিয়া জোটের শরিক সিপিএম-এর ভূমিকা নিয়ে আগেই প্রশ্ন তুলেছিলেন মমতা, এবার সরাসরি নিশানা করলেন কংগ্রেসকে। তাঁর সব প্রস্তাবই নাকি প্রত্যাখ্যান করছে কংগ্রেস। আর তাতে বেজায় ক্ষুব্ধ তৃণমূল নেত্রী। তাই বাংলায় অন্তত জোটের পথে হাঁটছেন না তিনি।
মঙ্গলবারই কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ভাল, দলের সম্পর্কও ভাল। এই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই মমতার বক্তব্যে প্রকাশ পেল তীব্র ক্ষোভ। ‘ভারত জোড় ন্যায় যাত্রা’-য় রাজ্যে আসছেন রাহুল গান্ধী। আগামী ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি উত্তরবঙ্গে থাকার কথা রয়েছে তাঁর। মমতা জানিয়েছেন, রাহুলের এ রাজ্যে আসার কথাও তাঁকে জানায়নি কংগ্রেস। মমতা বলেন, ‘জোটের শরিক হিসেবে সৌজন্যের খাতিরেও তো জানাতে পারত, দিদি আপনার রাজ্যে যাচ্ছি। না জানায়নি।’
এদিন মমতা বলেন, “যে দিন থেকে আমাদের সব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে, সে দিন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা একা লড়ব। আমাদের সঙ্গে বাংলার ব্যাপারে কোনও সম্পর্ক নেই। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে কী করব, না করব সে ব্যাপারে ভোটের পর সিদ্ধান্ত নেব। আমরা নিরপেক্ষ দল। আমরা বিজেপিকে হারানোর জন্য যা করার করব।”
কংগ্রেসকে সরাসরি বার্তা দিয়ে মমতা বলেন, “জোটটা কারও একার নয়। ৩০০ আসনে ওরা একাই লড়ুক। বাকি আসনে আঞ্চলিক দলগুলি লড়বে। সেখানে হস্তক্ষেপ করলে বুঝে নেব।”
সম্প্রতি এক দলীয় বৈঠকে মমতা জানিয়ে দিয়েছিলেন বাংলায় ৪২টি আসনে প্রার্থী দেবে তৃণমূল। অধীর চৌধুরীর কেন্দ্র বহরমপুরও ছাড়া হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছিলেন মমতা। পাল্টা অধীরও দাবি করেছিলেন, কাউকে পরোয়া না করে একা লড়তে প্রস্তুত তিনি। মঙ্গলবার কালীঘাটের বৈঠকে মমতা বলেন, “ওরা দশটা-বারোটা আসন চাইছে। আমি দুটোর বেশি দেব না।”