কলকাতা: এবার তৃণমূলের নির্বাচিত সাংসদদের প্রায় ৩৮ শতাংশই মহিলা। একাধিক নতুন মুখ রয়েছে তালিকায়। তবে সংসদে গলা চড়িয়ে ‘বুঝে নেওয়া’র লড়াইয়ে কারা থাকবেন শীর্ষে, তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ চর্চা চলছে। তবে সেই চর্চার মাঝেই জুন মালিয়া জানিয়ে দিলেন, সংসদে ঝগড়ার দায়িত্বটা কাদের। তিনিই বা কী করতে চলেছেন সংসদে।
এবারের লোকসভা ভোটে মোট ৫৪৩টা আসনের মধ্যে ২৩০টার উপরে আসন পেয়েছে ইন্ডিয়া জোট। ফলে সংসদে এবার যে বিরোধী জোটের শরিকদের গলা মোটেই দমানো সহজ হবে না, তা অনুমেয়। আগামী পাঁচবছর কেন্দ্রের সরকারকে অনেক বেশি বিরোধী কণ্ঠস্বর শুনতে হবে বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে।
সেক্ষেত্রে বাংলার নারীবাহিনী থেকে গলা চড়াবেন কারা? টিভিনাইন বাংলা ডিজিটালকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জুন মালিয়া বলেন, “ঝগড়া করার জন্য মহুয়া আছে, কাকলিদি আছেন। ঝগড়া ওরা খুব ভাল পারে। আমি ওদের সাপোর্ট দিয়ে যাব। ওদের দায়িত্ব ঝগড়া করা। সায়নীও আছে। আমার এদের উপর খুব ভরসা আছে।”
তাহলে জুন মালিয়া কী করবেন? জুনের জবাব, “আমার ফোকাস উন্নয়নমূলক কাজের দিকে।” সাধারণত মহুয়া মৈত্র, সায়নী ঘোষরা যেভাবে দাপটের সঙ্গে কথা বলেন, জুন সেক্ষেত্রে কিছুটা পিছিয়ে। বিশেষ করে, জুনকে গলা তুলে কথা বলতে খুব একটা দেখা যায় না। তিনি তাঁর মতো করেই নিজের বক্তব্য তুলে ধরবেন। আর শাসকদলের চড়া সুরের সঙ্গে ‘পাঙ্গা’ নিয়ে মহুয়া, সায়নীরাই প্রধান। তবে জুন একা নন। তাঁর মনে হয়, নব নির্বাচিত হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তাঁর দলেই থাকবেন।
কলকাতা: এবার তৃণমূলের নির্বাচিত সাংসদদের প্রায় ৩৮ শতাংশই মহিলা। একাধিক নতুন মুখ রয়েছে তালিকায়। তবে সংসদে গলা চড়িয়ে ‘বুঝে নেওয়া’র লড়াইয়ে কারা থাকবেন শীর্ষে, তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ চর্চা চলছে। তবে সেই চর্চার মাঝেই জুন মালিয়া জানিয়ে দিলেন, সংসদে ঝগড়ার দায়িত্বটা কাদের। তিনিই বা কী করতে চলেছেন সংসদে।
এবারের লোকসভা ভোটে মোট ৫৪৩টা আসনের মধ্যে ২৩০টার উপরে আসন পেয়েছে ইন্ডিয়া জোট। ফলে সংসদে এবার যে বিরোধী জোটের শরিকদের গলা মোটেই দমানো সহজ হবে না, তা অনুমেয়। আগামী পাঁচবছর কেন্দ্রের সরকারকে অনেক বেশি বিরোধী কণ্ঠস্বর শুনতে হবে বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে।
সেক্ষেত্রে বাংলার নারীবাহিনী থেকে গলা চড়াবেন কারা? টিভিনাইন বাংলা ডিজিটালকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জুন মালিয়া বলেন, “ঝগড়া করার জন্য মহুয়া আছে, কাকলিদি আছেন। ঝগড়া ওরা খুব ভাল পারে। আমি ওদের সাপোর্ট দিয়ে যাব। ওদের দায়িত্ব ঝগড়া করা। সায়নীও আছে। আমার এদের উপর খুব ভরসা আছে।”
তাহলে জুন মালিয়া কী করবেন? জুনের জবাব, “আমার ফোকাস উন্নয়নমূলক কাজের দিকে।” সাধারণত মহুয়া মৈত্র, সায়নী ঘোষরা যেভাবে দাপটের সঙ্গে কথা বলেন, জুন সেক্ষেত্রে কিছুটা পিছিয়ে। বিশেষ করে, জুনকে গলা তুলে কথা বলতে খুব একটা দেখা যায় না। তিনি তাঁর মতো করেই নিজের বক্তব্য তুলে ধরবেন। আর শাসকদলের চড়া সুরের সঙ্গে ‘পাঙ্গা’ নিয়ে মহুয়া, সায়নীরাই প্রধান। তবে জুন একা নন। তাঁর মনে হয়, নব নির্বাচিত হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তাঁর দলেই থাকবেন।