Eco Park: শুধু সপ্তম আশ্চর্যই নয়, এবার ইকোপার্কে থাকছে আরও বড় চমক
Eco Park: বস্তুত, দেশের পর্যটন মানচিত্রে ইকো-পার্কের নাম রয়েছে। শীতের সময় এই ইকোপার্ক দর্শনার্থীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। সেখানেই এই সোলার ডোম আরও আকর্ষণ বাড়াবে পর্যটকদের তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
ইকোপার্ক: ছুটির দিনে অনেকেই ইকোপার্ক ঘুরতে ভালবাসেন। এবার সেই পার্কেই নতুন সংযোজন। মঙ্গলবার থেকে জনসাধারণের জন্য খুলে যাচ্ছে জাদুঘর। যেটি পুরো সৌরচালিত। রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম মঙ্গলবার এটি উদ্বোধন করেন। জাদুঘরটির আকৃতি অর্ধবৃত্তাকার। গম্বুজের মতো। সোলার প্যানেলে মোড়া রয়েছে এটি। ইকো পার্কের ভিতরেই গড়ে তোলা হয়েছে এটি।
বস্তুত, দেশের পর্যটন মানচিত্রে ইকো-পার্কের নাম রয়েছে। শীতের সময় এই ইকোপার্ক দর্শনার্থীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। সেখানেই এই সোলার ডোম আরও আকর্ষণ বাড়াবে পর্যটকদের তা বলার অপেক্ষা রাখে না। রাজ্যের বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা, হিডকোর সহযোগিতায় সুইজারল্যান্ডের সংস্থার পরামর্শে তৈরি হয়েছে বিশেষ এই গম্বুজটি।
২০১৯ থেকেই সৌর গম্বুজটি তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের সময়ে বিকল্প শক্তি ব্যবহার সম্পর্কে দর্শনার্থীদের কাছে হাতে কলমে পাঠ দিতেই এই উদ্যোগ। প্রায় ছ’বছর ধরে তৈরি হয়েছে এই গম্বুজটি। লোহার কাঠামো ও সোলার প্যানেল দিয়ে তৈরি হয়েছে এটি। প্রায় ২০০০ টির মতো সোলার প্যানেল রয়েছে। সেখান থেকে রোজই ১৮০ কিলোওয়াটের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। যা থেকে সোলার ডোমের ভেতরে বিভিন্ন সৌন্দর্যায়নের জন্য ব্যবহৃত আলো এসি কম্পিউটার লিফট ব্যবহার করা হবে। দেবজিৎ ভৌমিক, ডিজাইনার বলেন, “এটা জাদুঘর। তবে পুনর্নবীকরণ শক্তি চালিত এটি। পরিবেশ দূষণ নিয়ে সচেতনতা প্রচার করতেই এই জাদুঘর তৈরি হয়েছে।”