AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nabanna Abhijan: ‘কৌস্তভ আমার মেয়ের পেশেন্ট ছিল…’, কুণালের খোঁচা নিয়ে মুখ খুললেন তিলোত্তমার বাবা

Nabanna Abhijan: কৌস্তভের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক কেমন, সেই কথা বলতে গিয়ে তিলোত্তমার বাবা বলেন, "আমার মেয়ের সঙ্গে ওর পরিচয় ছিল। মেয়ের পেশেন্টও। যাঁর সঙ্গে আমার মেয়ের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল, ওঁরা দুজনেই খুব ক্লোজ ফ্রেন্ড। কৌস্তভ এর আগেও আমাদের বাড়িতে এসেছে। কৌস্তভের সম্পর্কে এরকম কথা শুনতেও আমাদের খারাপ লাগছে। "

Nabanna Abhijan: 'কৌস্তভ আমার মেয়ের পেশেন্ট ছিল...', কুণালের খোঁচা নিয়ে মুখ খুললেন তিলোত্তমার বাবা
কুণাল ঘোষ ও তিলোত্তমার বাবাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 10, 2025 | 4:11 PM
Share

কলকাতা: নবান্ন অভিযানে তিলোত্তমার মা আঘাত পাওয়ার ঘটনায় বিজেপি নেতা কৌস্তভ বাগচীর ওপর যে আক্রমণ শানিয়েছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ, তার জবাব দিলেন তিলোত্তমার বাবা। তিনি স্পষ্টই বললেন, “আমরা যখন কুণাল ঘোষকে চিনতাম না, তখনও কৌস্তভ বাগচীকে চিনতাম। কৌস্তভ বাগচী আমাদের ছেলের মতন।”

কৌস্তভের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক কেমন, সেই কথা বলতে গিয়ে তিলোত্তমার বাবা বলেন, “আমার মেয়ের সঙ্গে ওর পরিচয় ছিল। মেয়ের পেশেন্টও। যাঁর সঙ্গে আমার মেয়ের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল, ওঁরা দুজনেই খুব ক্লোজ ফ্রেন্ড। কৌস্তভ এর আগেও আমাদের বাড়িতে এসেছে। কৌস্তভের সম্পর্কে এরকম কথা শুনতেও আমাদের খারাপ লাগছে। ”

সাংবাদিক বৈঠকে কুণাল ঘোষ যে ভিডিয়ো দেখিয়েছেন, সে প্রসঙ্গে তিলোত্তমার বাবা বলেন, “যে ভিডিয়ো সামনে এসেছে, সেটা ফেক বলব না। তবে যে জায়গায় ঘটনায় ঘটেছে, তার অনেক আগে এই ভিডিয়ো তোলা। কৌস্তভ আমার স্ত্রীকে সরিয়ে দিয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিল, কখনই ধাক্কা দেয়নি।”

উল্লেখ্য, নবান্ন অভিযানের তিলোত্তমার মা মাথায় চোট পেয়েছেন। তৃণমূলের তরফ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে, বিজেপি নেতার দ্বারাই চোট পেয়েছেন তিলোত্তমার মা। সেই দাবি সম্পূর্ণভাবে নস্যাৎ করলেন তিলোত্তমার বাবা। ইতিমধ্যে এই বিষয়টি নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছেন সিপি মনোজ ভর্মা। তবে সত্যিই কী ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখার জন্য বিভিন্ন ফুটেজ যাচাই করে দেখছেন তবে তা নিয়ে তিলোত্তমা বাবা বলেন, ” চার দিন ধরে কলকাতা পুলিশ, আরজি কর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও তৃণমূল নেতারা ৯ তারিখ যে অত্যাচার চালিয়েছিল, তার সমাধান যদি না হয়, আমরা বিচার পাব না। সিবিআই কেন, বিশ্বের সেরা তদন্তকারী সংস্থাও যদি আসে, বিচার পাওয়া মুশকিল রয়েছে। কলকাতা পুলিশকে আগে সঠিকভাবে তথ্য প্রমাণ, যা নষ্ট করেছে, সেসব দিতে হবে। সিবিআই-কে তো আদালতেও চাপ দিয়ে কাজ করাতে পারি। কিন্তু আদালতেও রাজ্য সরকার আমাদের বিরোধিতা করছে। সিপি পুলিশকে বলুক সব তথ্য সামনে আনতে।”