AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nabanna Abhijan: তিলোত্তমার মায়ের ইনজুরি রিপোর্ট বদলে দেওয়ার অভিযোগ

Nabanna Abhijan: সাধারণত, কোনও রোগী আঘাত পেয়ে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যান, সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁর কাছে জানতে চান, এই আঘাত তিনি কীভাবে পেলেন? অর্থাৎ রোগীর বয়ান নেওয়া হয়। সেই অনুযায়ীই ইনজুরি রিপোর্ট তৈরি হয়।

Nabanna Abhijan: তিলোত্তমার মায়ের ইনজুরি রিপোর্ট বদলে দেওয়ার অভিযোগ
ইনজুরি রিপোর্ট বদলে দেওয়ার অভিযোগImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 10, 2025 | 6:56 PM
Share

কলকাতা: নবান্ন অভিযানে গিয়ে মাথায় আঘাত পেয়েছেন তিলোত্তমার মা। আর কীভাবে সেই আঘাত লাগল, তা নিয়েই চরম জলঘোলা। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরেছেন তিলোত্তমার মা। তিলোত্তমার মায়ের ইনজুরি রিপোর্টের বয়ান নিয়েই বিস্তর অসঙ্গতি। অভিযোগ, হাসপাতালের তরফ থেকে বদল করে দেওয়া হয়েছে মেডিক্যাল রিপোর্ট। বিস্ফোরক অভিযোগ তিলোত্তমার বাবার। অভিযোগ, ডিসচার্জ রিপোর্টে ছিল না আঘাত নিয়ে রোগীর বয়ান। শেষে তিলোত্তমার বাবা ও আইনজীবীর প্রশ্নের মুখে পড়ে রিপোর্ট বদল করে মায়ের অভিযোগ উল্লেখ করা হয়।

সাধারণত, কোনও রোগী আঘাত পেয়ে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যান, সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁর কাছে জানতে চান, এই আঘাত তিনি কীভাবে পেলেন? অর্থাৎ রোগীর বয়ান নেওয়া হয়। সেই অনুযায়ীই ইনজুরি রিপোর্ট তৈরি হয়। এক্ষেত্রে তিলোত্তমার বাবার অভিযোগ, পুলিশের দ্বারাই আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন তিলোত্তমার মা। পরবর্তীক্ষেত্রে ইনজুরি রিপোর্ট তাঁরা হাতে পান, তখন দেখেন, পুলিশের দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত বিষয়টিই উল্লেখ নেই। ‘হেড ইনজুরি’ কথাটা উল্লেখ রয়েছে, কিন্তু কীভাবে তা উল্লেখ নেই। এটা নিয়ে তাঁরা আপত্তি জানান। ইতিমধ্যেই পুলিশের দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ভাবছেন।

তিলোত্তমার বাবা বলেন, “যে রিপোর্টটা রবিবার আমাকে দেখিয়েছিল, যেটায় আমার থেকে সই নিয়েছিল, সেটায় যা লেখা ছিল, আজ যেটা আমার হাতে তুলে দিচ্ছে, সেটা অন্যরকম। সেটায় অন্য কিছু লেখা রয়েছে। যেমন আজ  রিপোর্টে বলছে, একটা র‌্যালি থেকেই দুর্ঘটনা ঘটছে। পুলিশ যে মেরে ঘটিয়েছে, সেটার উল্লেখ নেই। একটা এফআইআর করতে হবে।”

তিলোত্তমার মায়ের চোট পাওয়ার বিষয়টা নিয়ে সিপি মনোজ ভর্মা বলেন, “কীভাবে আঘাত লাগল, সেটা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।”