Bangla NewsKolkata Prasanna Roy, one of the accused in the recruitment corruption case, ED officials raid at multiple addresses of him
Recruitment Scam Case: প্রায় ২ ঘণ্টার অপেক্ষা, শেষমেশ প্রসন্নর ডেরায় ঢুকল ED
Recruitment Scam Case: নিউটাউনের সিজি ব্লকে চলছে তল্লাশি। এখানকার তিনটি আবাসনে রয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। একটি দল এ-এইট ব্লকে রয়েছেন। এরপর অনুজ সিং নামে এক ব্যক্তির এ-ফাইভ ফ্ল্যাটেও প্রবেশ করেছেন গোয়েন্দারা। এছাড়াও এই আবাসনের আরও একটি ব্লকেও তল্লাশি চালাচ্ছেন আধিকারিকরা।
Follow Us
অরিত্র ঘোষ, সৌরভ দত্ত ও আবদুল আজিজ
কলকাতা: সাত সকালেই আবারও ‘অ্যাকশন’ মোডে ইডি। সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ সিআরপিএফ ক্যাম্প থেকে বের হয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের গাড়ি। শহরের তিন জায়গায় ইডি অভিযান চালাচ্ছে। এবার রেশন নয়, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে তেঁড়েফুড়ে ময়দানে নেমেছেন গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, প্রসন্ন রায়ের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশি চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির আধিকারিকরা। বস্তুত, নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও ধৃত তৃণমূল বিধায়ক জীবন সাহারও ঘনিষ্ঠ এই প্রসন্ন। তিনি ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের ঠিকানায় এর আগে সিবিআই তল্লাশি চালালেও এই প্রথম অভিযানে ইডি।
সর্বশেষ তথ্য উপরে
এসডিডি ট্রাভেলস সলাসর টাইলসে তল্লাশি চলছে। আজ সকাল সকালে এখানে এলেও চাবি না থাকার কারণে ঢুকতে পারছিলেন না গোয়েন্দারা। প্রায় ২ ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর অবশেষে প্রসন্নর ডেরায় ঢুকল ইডি।
বলাকা আবাসনের ফ্ল্যাটের সেক্রেটারি বলেন, “প্রসন্নবাবু এইখানে থাকেন না। প্রায় ছ থেকে সাত বছর থাকেন না।”
জানা গিয়েছে, এই রোহিত প্রসন্ন রায়ের ঘনিষ্ঠ। নয়াবাদে এই ফ্ল্যাটে তিনি নিজেই প্রোমোটিং করেন। পরিবহন ব্যবসায়ী থেকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আর্থিকভাবে ভুলে ফেঁপে ওঠেন রোহিত। তাঁর আদি বাড়ি বিহারে। আপাতত তাঁর ঘরেই এখন কেন্দ্রীয় এজেন্সি।
তবে শুধু নিউটাউন নয়, এর পাশাপাশি নয়াবাধেরও একটি আবাসনে ইডি। জানা যাচ্ছে, আবাসনের তিন তলার ফ্ল্যাটে থাকেন পরিবহণ ব্যবসায়ী রোহিন ঝা। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মিডলম্যান হিসাবে গ্রেফতার করা হয় প্রসন্ন রায়কে। তবে সদ্যই জামিনে মুক্ত হয়েছেন তিনি। আজ তাঁর একাধিক ঠিকানায় হানা দেন গোয়েন্দারা। একই সঙ্গে তাঁর অফিসেও পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। তবে এত সকালে আসায় এখনও ভিতরে প্রবেশ করতে পারেননি গোয়েন্দারা। কিন্তু অফিসের চাবি আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নিউটাউনের দুটি ভিলায় হানা দিয়েছেন গোয়েন্দারা। এই ভিলা দুটি প্রসন্ন রায়ের বলেই সূত্রের খবর।
নিউটাউনের সিজি ব্লকে চলছে তল্লাশি। এখানকার তিনটি আবাসনে রয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। একটি দল এ-এইট ব্লকে রয়েছেন। এরপর প্রদীপ সিং নামে এক ব্যক্তির এ-ফাইভ ফ্ল্যাটেও প্রবেশ করেছেন গোয়েন্দারা। এই প্রদীপও নিয়োগ মামলায় জামিন পেয়েছিলেন। এছাড়াও এই আবাসনের আরও একটি ব্লকেও তল্লাশি চালাচ্ছেন আধিকারিকরা। তবে তল্লাশি সংক্রান্ত কোনও বিষয়ে মুখ খোলেননি প্রদীপের বাবা অনুজ সিং। কার্যত মেজাজ হারাতে দেখা যায় তাঁকে।
অরিত্র ঘোষ, সৌরভ দত্ত ও আবদুল আজিজ
কলকাতা: সাত সকালেই আবারও ‘অ্যাকশন’ মোডে ইডি। সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ সিআরপিএফ ক্যাম্প থেকে বের হয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের গাড়ি। শহরের তিন জায়গায় ইডি অভিযান চালাচ্ছে। এবার রেশন নয়, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে তেঁড়েফুড়ে ময়দানে নেমেছেন গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, প্রসন্ন রায়ের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশি চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির আধিকারিকরা। বস্তুত, নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া পার্থ চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও ধৃত তৃণমূল বিধায়ক জীবন সাহারও ঘনিষ্ঠ এই প্রসন্ন। তিনি ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের ঠিকানায় এর আগে সিবিআই তল্লাশি চালালেও এই প্রথম অভিযানে ইডি।
সর্বশেষ তথ্য উপরে
এসডিডি ট্রাভেলস সলাসর টাইলসে তল্লাশি চলছে। আজ সকাল সকালে এখানে এলেও চাবি না থাকার কারণে ঢুকতে পারছিলেন না গোয়েন্দারা। প্রায় ২ ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর অবশেষে প্রসন্নর ডেরায় ঢুকল ইডি।
বলাকা আবাসনের ফ্ল্যাটের সেক্রেটারি বলেন, “প্রসন্নবাবু এইখানে থাকেন না। প্রায় ছ থেকে সাত বছর থাকেন না।”
জানা গিয়েছে, এই রোহিত প্রসন্ন রায়ের ঘনিষ্ঠ। নয়াবাদে এই ফ্ল্যাটে তিনি নিজেই প্রোমোটিং করেন। পরিবহন ব্যবসায়ী থেকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আর্থিকভাবে ভুলে ফেঁপে ওঠেন রোহিত। তাঁর আদি বাড়ি বিহারে। আপাতত তাঁর ঘরেই এখন কেন্দ্রীয় এজেন্সি।
তবে শুধু নিউটাউন নয়, এর পাশাপাশি নয়াবাধেরও একটি আবাসনে ইডি। জানা যাচ্ছে, আবাসনের তিন তলার ফ্ল্যাটে থাকেন পরিবহণ ব্যবসায়ী রোহিন ঝা। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মিডলম্যান হিসাবে গ্রেফতার করা হয় প্রসন্ন রায়কে। তবে সদ্যই জামিনে মুক্ত হয়েছেন তিনি। আজ তাঁর একাধিক ঠিকানায় হানা দেন গোয়েন্দারা। একই সঙ্গে তাঁর অফিসেও পৌঁছে গিয়েছেন তাঁরা। তবে এত সকালে আসায় এখনও ভিতরে প্রবেশ করতে পারেননি গোয়েন্দারা। কিন্তু অফিসের চাবি আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নিউটাউনের দুটি ভিলায় হানা দিয়েছেন গোয়েন্দারা। এই ভিলা দুটি প্রসন্ন রায়ের বলেই সূত্রের খবর।
নিউটাউনের সিজি ব্লকে চলছে তল্লাশি। এখানকার তিনটি আবাসনে রয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। একটি দল এ-এইট ব্লকে রয়েছেন। এরপর প্রদীপ সিং নামে এক ব্যক্তির এ-ফাইভ ফ্ল্যাটেও প্রবেশ করেছেন গোয়েন্দারা। এই প্রদীপও নিয়োগ মামলায় জামিন পেয়েছিলেন। এছাড়াও এই আবাসনের আরও একটি ব্লকেও তল্লাশি চালাচ্ছেন আধিকারিকরা। তবে তল্লাশি সংক্রান্ত কোনও বিষয়ে মুখ খোলেননি প্রদীপের বাবা অনুজ সিং। কার্যত মেজাজ হারাতে দেখা যায় তাঁকে।