AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rinku Majumder’s Son’s Death: ছেলে মৃত, হাসপাতালে ছুটে এলেন রিঙ্কুর প্রাক্তন স্বামী, সামনে এল পরিচয়

Rinku Majumder's Son's Death: রিঙ্কু মজুমদার বিবাহ বিচ্ছিন্না ছিলেন। দিলীপ ঘোষকে বিয়ের সময়ে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি বহু বছর ধরেই একা থাকেন। ছেলেকে একাই বড় করেছেন, তাঁকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, তারপর তিনি নিজের কথা ভেবেছেন।

Rinku Majumder's Son's Death: ছেলে মৃত, হাসপাতালে ছুটে এলেন রিঙ্কুর প্রাক্তন স্বামী, সামনে এল পরিচয়
রিঙ্কুর প্রাক্তন স্বামীImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 14, 2025 | 10:22 AM

কলকাতা: রিঙ্কু মজুমদার। দিলীপ ঘোষের সদ্য বিবাহিত স্ত্রী। বিয়ের মাত্র ২৭ দিন হয়েছে। এরই মধ্যে রিঙ্কু মজুমদারের প্রথম পক্ষের ছেলে প্রীতম ওরফে সৃঞ্জয় দাশগুপ্তের মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার সকালে সাপুরজি আবাসনের ই ব্লকের দোতলার ঘর থেকে উদ্ধার হয় প্রীতমের নিথর দেহ। আর এই ঘটনাকে ঘিরেই সামনে এল রিঙ্কুর প্রথম পক্ষের স্বামীর পরিচয়।  জানা যাচ্ছে, রিঙ্কুর প্রথম পক্ষের স্বামী অর্থাৎ প্রীতম ওরফে সৃঞ্জয়ের বাবার নাম রাজা দাশগুপ্ত। তিনি বিজপুর উত্তরপাড়া নবনগরের বাসিন্দা।

রিঙ্কু মজুমদার বিবাহ বিচ্ছিন্না ছিলেন। দিলীপ ঘোষকে বিয়ের সময়ে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি বহু বছর ধরেই একা থাকেন। ছেলেকে একাই বড় করেছেন, তাঁকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, তারপর তিনি নিজের কথা ভেবেছেন। একাধিক সংবাদমাধ্য়মে সে কথা বলেছিলেন রিঙ্কু। কিন্তু ততক্ষণে একবারের জন্যও ওঠে রিঙ্কুর প্রথম পক্ষের স্বামী-র প্রসঙ্গ! কেন একবারও এ প্রসঙ্গ ওঠেনি যে, কেন রিঙ্কু ‘মজুমদার’, আর ছেলে ‘দাশগুপ্ত’ পদবী ব্যবহার করেন? ছেলের অস্বাভাবিক মৃত্যুর পরই জানা যায়, রিঙ্কুর প্রথম পক্ষের স্বামী কে? রিঙ্কুর এক আত্মীয় বললেন, “স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি হয়েছিল। তাই রিঙ্কু ছেলেটাকে নিয়ে চলে আসে। অনেক কষ্ট করেই বড় করেছিল ছেলেটাকে। অনেক লড়াই করেছিল।”

মঙ্গলবার সকালে ফ্ল্যাটের ঘর থেকে শায়িত অবস্থায় উদ্ধার হয় প্রীতমের দেহ। বালিশের পাশে। বাঁ পাশ থেকে বেশ কিছু ওষুধও উদ্ধার হয়। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, একাধিক রোগে আক্রান্ত ছিলেন প্রীতম। তাঁর নার্ভের সমস্যা ছিল। তিনি ওষুধ খেতেন। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে আসলে মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট।