কলকাতা: আরজি করের অধ্যক্ষ্য পদ থেকে সরিয়ে সন্দীপ ঘোষকে যখন ক্য়ালকাটা ন্যাশানাল মেডিক্যাল কলেজে অধ্যক্ষ হিসাবে পাঠানো হয় তখনই বিরোধীরা গুচ্ছ-গুচ্ছ অভিযোগ তুলেছিল। বাম নেতা শতরূপ ঘোষ বলেছিলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর পায়ের প্লাস্টার করার জন্যই কি সন্দীপ কে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল?” যদিও, সেই সবটাই ভিত্তিহীন বলে দাবি করলেন চিকিৎসক এসপি দাস।
টিভি ৯ বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সন্দীপ ঘোষের প্রসঙ্গ ওঠে। এসপি দাস দাবি করেন, তাঁর সঙ্গে সন্দীপ ঘোষের যোগাযোগ ছিল না। শুধু একবারই কথা বলেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান বলেন,” ২০২২ সালে আরজি করকে বেস্ট মেডিক্যাল কলেজ বানিয়েছিল ও-ই। তারপর থেকে আর কোনও যোগাযোগ নেই।”
এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে এসপি দাস জানান, ২০২২ সালের পর থেকে আর কোনও যোগাযোগ নেই। এমনকী মুখ্যমন্ত্রীর চিকিৎসায় সন্দীপকে ডাকা হয়নি বলেও জানান তিনি। বলেন, “সন্দীপ মমতার চিকিৎসা করেননি। আমি করেছি।” এখানেই শেষ নয়, নিজের দিকে ওঠা সমস্ত অভিযোগও অস্বীকার করেছেন তিনি। এসপি দাসের বক্তব্য, তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পারিবারিক চিকিৎসক বলেই তাঁর বিরুদ্ধে এত গুচ্ছ-গুচ্ছ অভিযোগ উঠছে।