AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

RG Kar Hospital: হাইকোর্টের নির্দেশে সাসপেন্ডেড পড়ুয়ারা আরজি করে ঢুকতেই উঠল স্লোগান

RG Kar Hospital: বস্তুত, মঙ্গলবার আরজি করের আটজন চিকিৎসককে সাসপেনশন ও বহিষ্কারের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিলে তবেই নির্দেশ কার্যকর হবে। মঙ্গলবার এমনই নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ।

RG Kar Hospital: হাইকোর্টের নির্দেশে সাসপেন্ডেড পড়ুয়ারা আরজি করে ঢুকতেই উঠল স্লোগান
সাসপেন্ডেড চিকিৎসকরাImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 23, 2024 | 4:10 PM
Share

কলকাতা: ফের আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে উত্তেজনা। হাইকোর্টের নির্দেশে কাজে যোগ দিতে এসে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন সাসপেন্ডেড চিকিৎসক পড়ুয়ারা। তাঁদের ঘিরে চলল লাগাতার স্লোগান। যদিও, সাসপেন্ডেড চিকিৎসক পড়ুয়ারা নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

বস্তুত, মঙ্গলবার আরজি করের আটজন চিকিৎসককে সাসপেনশন ও বহিষ্কারের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিলে তবেই নির্দেশ কার্যকর হবে। মঙ্গলবার এমনই নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ। গত ৫ অক্টোবর যে নোটিস দেওয়া হয়েছে, তাতেই স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত। বিচারপতি কৌশক চন্দের বেঞ্চে ছিল শুনানি। চিকিৎসকদের পক্ষের আইনজীবী অর্কপ্রভ সেন এদিন আদালতে বলেন, ‘কোনও কারণ ছাড়াই সাসপেন্ড করা হয়েছে। অর্ডারে স্পষ্ট নয় যে কেন বহিষ্কার করা হল।’ অভিযোগ কী ছিল, সেটা জানানো হয়নি। আর জি করের তরফে আইনজীবী সুমন সেনগুপ্ত বলেন, ‘রিড্রেসাল সেলের প্রধান মুখ্যসচিব। কলেজ শুধু অভিযোগ ওই কমিটির কাছে পাঠাতে পারে। রাজ্যই সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা কাউকে বহিষ্কার করিনি।’

এরপর হাইকোর্টের নির্দেশ মতো সাসপেন্ডেড চিকিৎসকরা অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখা করতে এদিন সকালে আরজি করে আসেন। সেই খবর পেয়ে পিজিবি বিল্ডিংয়ে জড়ো হন জুনিয়র চিকিৎসকদের একাংশ।সাসপেন্ডেড ছাত্ররা বের হ‌ওয়ার সময় তাঁদের ঘিরে চলল স্লোগান। এই পরিস্থিতিতে বৈঠকে বসেছে আরজি করের কলেজ কাউন্সিল। অভিযুক্ত জুনিয়র চিকিৎসক ডাক্তার শীরিস চক্রবর্তী বলেন, “আমাদের বিরুদ্ধে যে সকল আন্দোলন হচ্ছে সেই সময় বিষয়গুলি প্রচণ্ড ফেক। আমাদের কয়েকজনকে ছাতার তলায় এনে চালানো হয়েছে যে এরা থ্রেট কালচার চালায়। নির্দিষ্ট কোনও প্রমাণ নেই।”