RG Kar Hospital: তৈরি হবে RG Kar-এর দ্বিতীয় ক্যাম্পাস, জমি দিলেন মমতা

Sourav Dutta | Edited By: Soumya Saha

Sep 08, 2023 | 6:05 PM

Second Campus of RG Kar: আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সম্প্রসারণের জন্য স্বাস্থ্য দফতরকে ২.৯৫ একর জমি দিচ্ছে আবাসন দফতর। গত ২৮ অগস্ট রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই জমি হস্তান্তরের বিষয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে।

RG Kar Hospital: তৈরি হবে RG Kar-এর দ্বিতীয় ক্যাম্পাস, জমি দিলেন মমতা
আরজি কর হাসপাতালের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য জমি দিলেন মমতা
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: আর জি কর হাসপাতালের জন্য সুখবর। দীর্ঘ প্রতীক্ষিত দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য অবশেষে জমি পেল আর জি কর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে আর জি করকে জমি দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অনাথ দেব লেনে প্রায় ৩ একর জমি আর জি কর হাসপাতালের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য দেবে আবাসন দফতর। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সম্প্রসারণের জন্য স্বাস্থ্য দফতরকে ২.৯৫ একর জমি দিচ্ছে আবাসন দফতর। গত ২৮ অগস্ট রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই জমি হস্তান্তরের বিষয়ে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরেই জমির অভাবে আটকে ছিল আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সম্প্রসারণের কাজ। এর আগে এসএসকেএম হাসপাতালে শহরের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে হাসপাতালের জন্য জমি চেয়েছিলেন আর জি কর হাসপাতালের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। অধ্যক্ষের আর্জি মেনে শেষ পর্যন্ত জমি প্রদানে সবুজ সংকেত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জন্য জমি পাওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত হওয়ার পর খুশির হাওয়া আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে।

প্রসঙ্গত, এসএসকেএম হাসপাতালে মুখ্যমন্ত্রী যখন বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন, তখনই তিনি বলেছিলেন যাতে এসএসকেএম হাসপাতালের ধাঁচে অন্যান্য হাসপাতালগুলিতেও অ্যানেক্স হাসপাতাল তৈরি করা যায়। কিন্তু আর জি করের কাছে পর্যাপ্ত জমি ছিল না। সেই কথা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জানান আর জি করের অধ্যক্ষ। তখন মুখ্যমন্ত্রী আর জি কর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জমি খুঁজে দেখে জানানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। সেই মতো স্থানীয় বিধায়ক অতীন ঘোষের সহযোগিতায় আর জি কর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জমি চিহ্নিত করে। তারপর মন্ত্রিসভার বৈঠকে সেই জমি হস্তান্তরের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

Next Article