কলকাতা: কাশীপুরকাণ্ডে ছয় সদস্যর স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম বা সিট (SIT) গঠন করল লালবাজার। গোয়েন্দা বিভাগ ও চিৎপুর থানার আধিকারিকদের নিয়ে তদন্তকারীদের এই বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। কাশীপুরের বিজেপি যুবনেতা অর্জুন চৌরাসিয়ার মৃত্যুর তদন্ত করবে এই টিম। রবিবারই অর্জুনের ভাই জানিয়েছেন, সিটকে তাঁরা তদন্তে সহযোগিতা করবেন। তবে তার আগে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট কী আসে সেদিকে নজর থাকবে তাঁদের। একইসঙ্গে অর্জুনের পরিবারের দাবি, প্রথম থেকে পুলিশ এই ঘটনায় তৎপর ছিল না। এখন হঠাৎ করে তৎপরতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে পরিবারের মনে। এরইমধ্যে আবার একটি গাড়ি নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। যেটি ঘটনার দিন রাতে অর্জুনের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এদিন দুপুরেই তদন্তকারীরা অর্জুনের বাড়িতে যান। তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে গাড়িটির বিষয়ে কথাবার্তা বলার জন্যই যান বলে সূত্রের খবর। একইসঙ্গে তাঁরা নিহত বিজেপি নেতার ভাইয়ের হাতে একটি নোটিস দিয়ে আসেন।
এই নোটিসে বলা হয়েছে, অর্জুন চৌরাসিয়ার যে মোবাইল ফোন, সেটি তদন্তকারীরা উদ্ধার করলেও পাসওয়ার্ড তারা ব্রেক করতে পারছেন না। তদন্তকারীদের অনুমান, এই পাসওয়ার্ড ব্রেক করা গেলে হয়ত তা তদন্তে নতুন গতি এনে দিতে পারে। একইসঙ্গে অর্জুনের ইমেল আইডি ও পাসওয়ার্ডও জানতে চায় সিট। তদন্তের স্বার্থে এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। বিশেষ ৫টার মধ্যে পরিবারের কাউকে চিৎপুর থানায় যেতে বলা হয়।
যদিও ইতিমধ্যেই অর্জুন চৌরাসিয়ার পরিবার পুলিশকে জানিয়েছে তাঁরা এ ব্যাপারে কোনও সহযোগিতা করতে পারবে না। কারণ এই পাসওয়ার্ডের বিষয়ে তারা জানে না। তাই এদিন তারা থানায় কেউ যেতে পারছে না। একইসঙ্গে তারা জানিয়েছে, পারলৌকিক কাজের জন্য এদিন তাদের গঙ্গার ঘাটেও যেতে হবে। একইসঙ্গে অর্জুনের ভাই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, পুলিশকে সম্পূর্ণভাবে তদন্তে সহযোগিতা করার ক্ষেত্রে মঙ্গলবার অবধি অপেক্ষা করবেন তাঁরা। কারণ, এর আগে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট তাঁরা হাতে পাবেন না।
কলকাতা: কাশীপুরকাণ্ডে ছয় সদস্যর স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম বা সিট (SIT) গঠন করল লালবাজার। গোয়েন্দা বিভাগ ও চিৎপুর থানার আধিকারিকদের নিয়ে তদন্তকারীদের এই বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। কাশীপুরের বিজেপি যুবনেতা অর্জুন চৌরাসিয়ার মৃত্যুর তদন্ত করবে এই টিম। রবিবারই অর্জুনের ভাই জানিয়েছেন, সিটকে তাঁরা তদন্তে সহযোগিতা করবেন। তবে তার আগে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট কী আসে সেদিকে নজর থাকবে তাঁদের। একইসঙ্গে অর্জুনের পরিবারের দাবি, প্রথম থেকে পুলিশ এই ঘটনায় তৎপর ছিল না। এখন হঠাৎ করে তৎপরতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে পরিবারের মনে। এরইমধ্যে আবার একটি গাড়ি নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। যেটি ঘটনার দিন রাতে অর্জুনের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এদিন দুপুরেই তদন্তকারীরা অর্জুনের বাড়িতে যান। তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে গাড়িটির বিষয়ে কথাবার্তা বলার জন্যই যান বলে সূত্রের খবর। একইসঙ্গে তাঁরা নিহত বিজেপি নেতার ভাইয়ের হাতে একটি নোটিস দিয়ে আসেন।
এই নোটিসে বলা হয়েছে, অর্জুন চৌরাসিয়ার যে মোবাইল ফোন, সেটি তদন্তকারীরা উদ্ধার করলেও পাসওয়ার্ড তারা ব্রেক করতে পারছেন না। তদন্তকারীদের অনুমান, এই পাসওয়ার্ড ব্রেক করা গেলে হয়ত তা তদন্তে নতুন গতি এনে দিতে পারে। একইসঙ্গে অর্জুনের ইমেল আইডি ও পাসওয়ার্ডও জানতে চায় সিট। তদন্তের স্বার্থে এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। বিশেষ ৫টার মধ্যে পরিবারের কাউকে চিৎপুর থানায় যেতে বলা হয়।
যদিও ইতিমধ্যেই অর্জুন চৌরাসিয়ার পরিবার পুলিশকে জানিয়েছে তাঁরা এ ব্যাপারে কোনও সহযোগিতা করতে পারবে না। কারণ এই পাসওয়ার্ডের বিষয়ে তারা জানে না। তাই এদিন তারা থানায় কেউ যেতে পারছে না। একইসঙ্গে তারা জানিয়েছে, পারলৌকিক কাজের জন্য এদিন তাদের গঙ্গার ঘাটেও যেতে হবে। একইসঙ্গে অর্জুনের ভাই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, পুলিশকে সম্পূর্ণভাবে তদন্তে সহযোগিতা করার ক্ষেত্রে মঙ্গলবার অবধি অপেক্ষা করবেন তাঁরা। কারণ, এর আগে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট তাঁরা হাতে পাবেন না।