বোলপুর: সিবিআই হাজিরা এড়াতে নিজেকে ‘শারীরিকভাবে অসুস্থ’ প্রমাণ করতে মরিয়া অনুব্রত মণ্ডল। সোমবার হাজিরা এড়িয়ে গেলেন এসএসকেএম হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা সার্টিফিকেট দিলেন, তিনি ‘সুস্থ’। ফিরে এসেই মঙ্গলবার বাড়িতেই আবার ডেকে নিলেন ডাক্তার। বোলপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী এলেন, সব কিছু দেখে বললেন, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে অনুব্রতর। সঙ্গে রয়েছে ফিসচুলার সমস্যাও। অনুব্রত মণ্ডলের অনুরোধেই সাদা কাগজে লিখলেন ১৪ দিনের বিশ্রামের কথা। এরপর সেই সাদা কাগজের প্রেসক্রিপশনে বিতর্ক শুরু হতেই বুধবার শান্তিনিকেতনের মেডিক্যাল কলেজে ফোন অনুব্রতর। অনুরোধ করলেন, ফিসচুলার অপারেশন করে দিতে হবে। কর্ণধার হাসিমুখেই তাঁকে জানালেন, ডাক্তারবাবুদের সঙ্গে কথা বলেই অপারেশনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
ওয়াকিবহালমহলের একাংশ মনে করছে, এই বিতর্ক বাঁধিয়েই নিজের জন্য আরও বিপদ ডেকে আনছেন অনুব্রত। এরপর রক্ষাকবচের আবেদন করে সুপ্রিমকোর্টে গেলেও নিজের পক্ষে রায় নাও পেতে পারেন শাসক দলের এই হেভিওয়েট নেতা। কারণ, অনুব্রত মণ্ডলের শারীরিক অবস্থা সংক্রান্ত বিগত ৭২ ঘণ্টার ‘নাটকের’ পুঙ্খানুপুঙ্খ রিপোর্ট ইতিমধ্যেই সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছেন এসপি রাজীব মিশ্র। অনুব্রত আগাম জামিন কিংবা রক্ষাকবচের আবেদন করলে এটাই হতে পারে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার সবথেকে শক্তিশালী হাতিয়ার।
এদিকে, সিবিআইয়ের সমনে পাল্টা চিঠি পাঠিয়ে ১৪ দিনের সময় চাইলেন অনুব্রত মণ্ডল। চিঠিতে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি লিখেছেন, অসুস্থ জেনেও কেন বারবার সমন পাঠানো হচ্ছে। সিবিআইয়ের সমনে অনুব্রত নাকি ‘হতভম্ভ’।
বোলপুর: সিবিআই হাজিরা এড়াতে নিজেকে ‘শারীরিকভাবে অসুস্থ’ প্রমাণ করতে মরিয়া অনুব্রত মণ্ডল। সোমবার হাজিরা এড়িয়ে গেলেন এসএসকেএম হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা সার্টিফিকেট দিলেন, তিনি ‘সুস্থ’। ফিরে এসেই মঙ্গলবার বাড়িতেই আবার ডেকে নিলেন ডাক্তার। বোলপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী এলেন, সব কিছু দেখে বললেন, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে অনুব্রতর। সঙ্গে রয়েছে ফিসচুলার সমস্যাও। অনুব্রত মণ্ডলের অনুরোধেই সাদা কাগজে লিখলেন ১৪ দিনের বিশ্রামের কথা। এরপর সেই সাদা কাগজের প্রেসক্রিপশনে বিতর্ক শুরু হতেই বুধবার শান্তিনিকেতনের মেডিক্যাল কলেজে ফোন অনুব্রতর। অনুরোধ করলেন, ফিসচুলার অপারেশন করে দিতে হবে। কর্ণধার হাসিমুখেই তাঁকে জানালেন, ডাক্তারবাবুদের সঙ্গে কথা বলেই অপারেশনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
ওয়াকিবহালমহলের একাংশ মনে করছে, এই বিতর্ক বাঁধিয়েই নিজের জন্য আরও বিপদ ডেকে আনছেন অনুব্রত। এরপর রক্ষাকবচের আবেদন করে সুপ্রিমকোর্টে গেলেও নিজের পক্ষে রায় নাও পেতে পারেন শাসক দলের এই হেভিওয়েট নেতা। কারণ, অনুব্রত মণ্ডলের শারীরিক অবস্থা সংক্রান্ত বিগত ৭২ ঘণ্টার ‘নাটকের’ পুঙ্খানুপুঙ্খ রিপোর্ট ইতিমধ্যেই সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছেন এসপি রাজীব মিশ্র। অনুব্রত আগাম জামিন কিংবা রক্ষাকবচের আবেদন করলে এটাই হতে পারে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার সবথেকে শক্তিশালী হাতিয়ার।
এদিকে, সিবিআইয়ের সমনে পাল্টা চিঠি পাঠিয়ে ১৪ দিনের সময় চাইলেন অনুব্রত মণ্ডল। চিঠিতে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি লিখেছেন, অসুস্থ জেনেও কেন বারবার সমন পাঠানো হচ্ছে। সিবিআইয়ের সমনে অনুব্রত নাকি ‘হতভম্ভ’।