কথায় বলে, ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়। সদিচ্ছা থাকলে সমস্যার সমাধান হবেই। শুধু হার মানলে চলবে না। মুম্বইয়ের এক ধোসাওয়ালার জীবনেই মূলমন্ত্র এটাই। পরিস্থিতি যাই হোক হার মানতে শেখেননি তিনি। নিজের রুজিরুটির জোগাড়ও করেছেন খুব সুন্দরভাবে। ওই ধোসাওয়ালার সর্বক্ষণের সঙ্গী একটা সাইকেল। পিছনের দিকে যেখানে কেরিয়ার থাকে সেখানেই রয়েছে তাঁর ছোট্ট দোকান। গত ২৫ বছর ধরে মুম্বইয়ের মালাড অঞ্চলের অলিতেগলিতে এভাবেই ধোসা বিক্রি করেন ওই ব্যক্তি।
৬০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে রকমারি স্বাদের ধোসা পাওয়া যায়। মালাড এলাকায় তাঁর বাঁধা খদ্দেরও রয়েছে। তবে কাটতি সবচেয়ে বেশি ‘পিৎজা ধোস’- র। লোকজন খেয়ে বলেন, আসল পিৎজার থেকে স্বাদে কোনও অন্নগশে জম নয় এই পিৎজা ধোসা। ক্রেতারা বলেন, অনেক ভাল ভাল রেস্তোরাঁও হার মানবে এই ধোসাওয়ালার হাতের জাদুর কাছে। আর সবচেয়ে বড় কথা হল, ধোসা বানানোর সময় কোনও উপকরণ দেওয়ায় খামতি রাখেন না এই দোকানি। হাতে যেমন জাদু রয়েছে তেমনই মিষ্টি ব্যবহার এই বিক্রেতার। তাই একবার ওঁর বানানো ধোসা খেলে দ্বিতীয়বার ফিরতে বাধ্য হবেন ক্রেতা।
সম্প্রতি ইউটিউবে ভাইরাল হয়েছে এই ধোসাওয়ালার ধোসা তৈরির একটি ভিডিয়ো। সেখানে দেখা গিয়েছে, সাইকেলের কেরিয়ারের জায়গায় ছোট্ট দোকানের আয়োজন করেছেন ওই ব্যক্তি। ঝকঝকে পরিষ্কার বাসনপত্র। নিপুণ হাতে কেটে নিচ্ছে প্রয়োজনীয় সবজি। পিৎজা ধোসা তৈরির জন্য মজুত রয়েছে চিজ- সহ অন্যান্য দরকারি উপকরণ। পথচলতি সাধারণ মানুষ। যেমন অর্ডার পেশ করছেন, গরম তাওয়ায় তৈরি হয়ে যাচ্ছে ঠিক সেইরকম ধোসা। তারপর সাজিয়েগুছিয়ে পরিবেশন করছেন দোকানদার।
এমনিতেই ভারতে স্ট্রিট ফুডের চল মারাত্মক। এসব খাবার খেতে ভালবাসেন না, এমন লোকের সংখ্যা নেহাতই হাতেগোনা। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধোসাওয়ালার ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই, ভোজনরসিকদের অনেকেই তাঁর খোঁজ করতে শুরু করেছেন।
কথায় বলে, ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়। সদিচ্ছা থাকলে সমস্যার সমাধান হবেই। শুধু হার মানলে চলবে না। মুম্বইয়ের এক ধোসাওয়ালার জীবনেই মূলমন্ত্র এটাই। পরিস্থিতি যাই হোক হার মানতে শেখেননি তিনি। নিজের রুজিরুটির জোগাড়ও করেছেন খুব সুন্দরভাবে। ওই ধোসাওয়ালার সর্বক্ষণের সঙ্গী একটা সাইকেল। পিছনের দিকে যেখানে কেরিয়ার থাকে সেখানেই রয়েছে তাঁর ছোট্ট দোকান। গত ২৫ বছর ধরে মুম্বইয়ের মালাড অঞ্চলের অলিতেগলিতে এভাবেই ধোসা বিক্রি করেন ওই ব্যক্তি।
৬০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে রকমারি স্বাদের ধোসা পাওয়া যায়। মালাড এলাকায় তাঁর বাঁধা খদ্দেরও রয়েছে। তবে কাটতি সবচেয়ে বেশি ‘পিৎজা ধোস’- র। লোকজন খেয়ে বলেন, আসল পিৎজার থেকে স্বাদে কোনও অন্নগশে জম নয় এই পিৎজা ধোসা। ক্রেতারা বলেন, অনেক ভাল ভাল রেস্তোরাঁও হার মানবে এই ধোসাওয়ালার হাতের জাদুর কাছে। আর সবচেয়ে বড় কথা হল, ধোসা বানানোর সময় কোনও উপকরণ দেওয়ায় খামতি রাখেন না এই দোকানি। হাতে যেমন জাদু রয়েছে তেমনই মিষ্টি ব্যবহার এই বিক্রেতার। তাই একবার ওঁর বানানো ধোসা খেলে দ্বিতীয়বার ফিরতে বাধ্য হবেন ক্রেতা।
সম্প্রতি ইউটিউবে ভাইরাল হয়েছে এই ধোসাওয়ালার ধোসা তৈরির একটি ভিডিয়ো। সেখানে দেখা গিয়েছে, সাইকেলের কেরিয়ারের জায়গায় ছোট্ট দোকানের আয়োজন করেছেন ওই ব্যক্তি। ঝকঝকে পরিষ্কার বাসনপত্র। নিপুণ হাতে কেটে নিচ্ছে প্রয়োজনীয় সবজি। পিৎজা ধোসা তৈরির জন্য মজুত রয়েছে চিজ- সহ অন্যান্য দরকারি উপকরণ। পথচলতি সাধারণ মানুষ। যেমন অর্ডার পেশ করছেন, গরম তাওয়ায় তৈরি হয়ে যাচ্ছে ঠিক সেইরকম ধোসা। তারপর সাজিয়েগুছিয়ে পরিবেশন করছেন দোকানদার।
এমনিতেই ভারতে স্ট্রিট ফুডের চল মারাত্মক। এসব খাবার খেতে ভালবাসেন না, এমন লোকের সংখ্যা নেহাতই হাতেগোনা। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধোসাওয়ালার ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই, ভোজনরসিকদের অনেকেই তাঁর খোঁজ করতে শুরু করেছেন।