Gandhi Jayanti 2021: ১৯৪৬ সালে দিল্লির এই আশ্রমে থেকেই তরুণদের ইংরেজি, হিন্দি পড়াতেন গান্ধীজী!

মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর ১৫২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সারা দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে গান্ধী জয়ন্তী। জাতির জনক হিসেবে পরিচিত গান্ধী তাঁর অহিংসা নীতি ও স্বদেশী আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে দেশবাসীকে স্বাধীনতার জন্য অনুপ্রাণিত করে তুলেছিল।

| Edited By: | Updated on: Oct 02, 2021 | 3:20 PM
ব্রিটিশদের কাছ থেকে দেশের স্বাধীন সত্ত্বাকে কেড়ে নিতে গোটা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ভারতের মহান কিংবদন্তী গান্ধীর জীবন সম্পর্কে আরও কিছু জানতে যেতে হবে রাজধানীতে। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ দেখার জন্য ভার্চুয়াল সফর যথেষ্ট।

ব্রিটিশদের কাছ থেকে দেশের স্বাধীন সত্ত্বাকে কেড়ে নিতে গোটা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ভারতের মহান কিংবদন্তী গান্ধীর জীবন সম্পর্কে আরও কিছু জানতে যেতে হবে রাজধানীতে। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ দেখার জন্য ভার্চুয়াল সফর যথেষ্ট।

1 / 6
রাজঘাট- দিল্লির অন্যতম দর্শনীয়  পর্যটন কেন্দ্র এটি। এই স্থানেই মহাত্মা গান্ধীকে দাহ করা হয়েছিল। মহাত্মা গান্ধী মার্গ রোডে অবস্থিত রাজঘাট গান্ধীকে উত্‍সর্গ করে স্মৃতিসৌধটি স্থাপন করা হয়েছে।

রাজঘাট- দিল্লির অন্যতম দর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্র এটি। এই স্থানেই মহাত্মা গান্ধীকে দাহ করা হয়েছিল। মহাত্মা গান্ধী মার্গ রোডে অবস্থিত রাজঘাট গান্ধীকে উত্‍সর্গ করে স্মৃতিসৌধটি স্থাপন করা হয়েছে।

2 / 6
জাতীয় গান্ধী যাদুঘর ও গ্রন্থাগার- জওহরলাল নেহেরু মার্গে অবস্থিত, ন্যাশনাল গান্ধী মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরিতে মহাত্মা গান্ধী এবং তাঁর স্ত্রী কস্তুরবা-র সঙ্গে জড়িত বই, জার্নাল, ছবি, প্রদর্শনী ও শিল্পের সংগ্রহ রয়েছে। গবেষণার উদ্দেশ্যে কেউ তথ্য এবং অডিও-ভিজ্যুয়াল উপকরণও এখানে পেতে পারেন।

জাতীয় গান্ধী যাদুঘর ও গ্রন্থাগার- জওহরলাল নেহেরু মার্গে অবস্থিত, ন্যাশনাল গান্ধী মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরিতে মহাত্মা গান্ধী এবং তাঁর স্ত্রী কস্তুরবা-র সঙ্গে জড়িত বই, জার্নাল, ছবি, প্রদর্শনী ও শিল্পের সংগ্রহ রয়েছে। গবেষণার উদ্দেশ্যে কেউ তথ্য এবং অডিও-ভিজ্যুয়াল উপকরণও এখানে পেতে পারেন।

3 / 6
কস্তুরবা কুটির- দিল্লির কিংসওয়ে ক্যাম্পে অবস্থিত একটি ছোট জাদুঘর। দোতলা বাড়িতে একটি সংগ্রহশালা গঠন করা হয়েছে। এখানেই ১৯৩০ সালে থেকে ১৯৪০ সালের মধ্যে স্ত্রী কস্তুরবা এবং পুত্র দেবদাসের সাথে গান্ধী  থাকতেন। সেখানে রয়েছে একটি লন্ঠন, চড়কা ও গীতার একটি অনুলিপি।

কস্তুরবা কুটির- দিল্লির কিংসওয়ে ক্যাম্পে অবস্থিত একটি ছোট জাদুঘর। দোতলা বাড়িতে একটি সংগ্রহশালা গঠন করা হয়েছে। এখানেই ১৯৩০ সালে থেকে ১৯৪০ সালের মধ্যে স্ত্রী কস্তুরবা এবং পুত্র দেবদাসের সাথে গান্ধী থাকতেন। সেখানে রয়েছে একটি লন্ঠন, চড়কা ও গীতার একটি অনুলিপি।

4 / 6
গান্ধী স্মৃতি- আগে বিড়লা হোম বা বিড়লা ভবন নামে পরিচিত ছিল। পরে সেটি মহাত্মা গান্ধীকে উৎসর্গ করা একটি সুন্দর  সংগ্রহশালা তৈরি করা হয়। এখানে তাঁর জীবনের শেষ ১৪৪ দিন কাটিয়েছিলেন গান্ধীজী। আর এখানেই ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারিতে তাঁকে হত্যা করা হয়।

গান্ধী স্মৃতি- আগে বিড়লা হোম বা বিড়লা ভবন নামে পরিচিত ছিল। পরে সেটি মহাত্মা গান্ধীকে উৎসর্গ করা একটি সুন্দর সংগ্রহশালা তৈরি করা হয়। এখানে তাঁর জীবনের শেষ ১৪৪ দিন কাটিয়েছিলেন গান্ধীজী। আর এখানেই ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারিতে তাঁকে হত্যা করা হয়।

5 / 6
বাপু আশ্রম, বাল্মীকি মন্দির- খুব অল্পজনই জানেন যে ১৯৪৬ সালে গোল মার্কেটে হরিজন বস্তিতে ছিলেন গান্ধীজী। এখানেই বসবাস শুরু করেছিলেন। সেখানকার তরুণদের তিনি ইংরেজি ও হিন্দি শেখাতেন। ২১৪ দিন  এখানে ছিলেন তিনি। সেই সময় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নেতারা তাঁর সঙ্গে দেখা করেছিলেন।

বাপু আশ্রম, বাল্মীকি মন্দির- খুব অল্পজনই জানেন যে ১৯৪৬ সালে গোল মার্কেটে হরিজন বস্তিতে ছিলেন গান্ধীজী। এখানেই বসবাস শুরু করেছিলেন। সেখানকার তরুণদের তিনি ইংরেজি ও হিন্দি শেখাতেন। ২১৪ দিন এখানে ছিলেন তিনি। সেই সময় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নেতারা তাঁর সঙ্গে দেখা করেছিলেন।

6 / 6
Follow Us: