Chenab Rail Bridge: আইফেল টাওয়ারও হার মেনেছে বিশ্বের উচ্চতম রেলওয়ে ব্রিজের সামনে! ভারতের কোথায় অবস্থিত এই ব্রিজ?

চারিদিকে পাহাড়, নীচে চেনাব নদী আর মাঝে মেঘেদের খেলা। এরই মধ্য দিয়ে ছুটে যাবে ট্রেন। বিশ্বের উচ্চতম রেলওয়ে আর্চ ব্রিজটি তৈরি হচ্ছে আমাদের দেশে। জম্বু ও কাশ্মীরের চেনাবে তৈরি হচ্ছে এই ব্রিজ। এই বছরই ট্রেন চলাচল শুরু হবে এখানে, এমনটা আশা করা হচ্ছে।

| Edited By: | Updated on: Feb 09, 2022 | 3:19 PM
ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে নির্মিত বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলওয়ে আর্চ ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষের পথে। ২০২২ সালের মধ্যে অর্থাৎ এই বছর শেষ হওয়ার আগেই আপনি বিশ্বের উচ্চতম রেলওয়ে ব্রিজে ওপর সফর করতে পারবেন। এই বছরই সেতুটি ট্রেন চলাচলের জন্য চালু হয়ে যাবে।

ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে নির্মিত বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলওয়ে আর্চ ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শেষের পথে। ২০২২ সালের মধ্যে অর্থাৎ এই বছর শেষ হওয়ার আগেই আপনি বিশ্বের উচ্চতম রেলওয়ে ব্রিজে ওপর সফর করতে পারবেন। এই বছরই সেতুটি ট্রেন চলাচলের জন্য চালু হয়ে যাবে।

1 / 6
চেনাব নদীর উপর নির্মিত এই রেলওয়ে আর্চ ব্রিজটির উচ্চতা ৩৫৯ মিটার এবং দৈর্ঘ্য ১,৩১৫ মিটার। মেঘের ওপর খিলান আকৃতির এই সেতুটি কোনও প্রকৌশল বিস্ময়ের চেয়ে কম নয়। এই রেলওয়ে আর্চ ব্রিজটির বিশেষত্ব হল এর উচ্চতা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের আইফেল টাওয়ারের চেয়ে ৩৫ মিটার বেশি। এর পাশাপাশি এই সেতুর উচ্চতা চিনের বেপান নদীর ওপর নির্মিত ডুগ সেতুর উচ্চতার চেয়েও বেশি।

চেনাব নদীর উপর নির্মিত এই রেলওয়ে আর্চ ব্রিজটির উচ্চতা ৩৫৯ মিটার এবং দৈর্ঘ্য ১,৩১৫ মিটার। মেঘের ওপর খিলান আকৃতির এই সেতুটি কোনও প্রকৌশল বিস্ময়ের চেয়ে কম নয়। এই রেলওয়ে আর্চ ব্রিজটির বিশেষত্ব হল এর উচ্চতা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের আইফেল টাওয়ারের চেয়ে ৩৫ মিটার বেশি। এর পাশাপাশি এই সেতুর উচ্চতা চিনের বেপান নদীর ওপর নির্মিত ডুগ সেতুর উচ্চতার চেয়েও বেশি।

2 / 6
কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সোমবার তাঁর অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল সেতু 'চেনাব সেতু'-এর ছবি শেয়ার করেছেন। এর সঙ্গে তিনি লিখেছেন যে চেনাব সেতু, মেঘের উপরে বিশ্বের সর্বোচ্চ খিলান। আসলে, ছবিতে এই সেতুর উচ্চতা এমন যে এর নীচে মেঘও দেখা যাচ্ছে। ভারতীয় রেলওয়ে ২০২১ সালের এপ্রিলেই সেতুটির চূড়ান্ত খিলান বন্ধ করার কাজটি সম্পন্ন করেছিল।

কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সোমবার তাঁর অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল সেতু 'চেনাব সেতু'-এর ছবি শেয়ার করেছেন। এর সঙ্গে তিনি লিখেছেন যে চেনাব সেতু, মেঘের উপরে বিশ্বের সর্বোচ্চ খিলান। আসলে, ছবিতে এই সেতুর উচ্চতা এমন যে এর নীচে মেঘও দেখা যাচ্ছে। ভারতীয় রেলওয়ে ২০২১ সালের এপ্রিলেই সেতুটির চূড়ান্ত খিলান বন্ধ করার কাজটি সম্পন্ন করেছিল।

3 / 6
এই সেতুটির মূল উদ্দেশ্য হল কাশ্মীর উপত্যকার সংযোগ বৃদ্ধি করা। একই সঙ্গে, এই সেতুতে এমনভাবে ট্র্যাক বসানো হবে যাতে ট্রেনটি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার বেগে দৌড়াতে পারে। অন্যদিকে, উত্তর রেলওয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে উধমপুর-শ্রীনগর-বারামুল্লা রেল সংযোগের ১১১ কিলোমিটারের সবচেয়ে কঠিন অংশটি সম্পূর্ণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

এই সেতুটির মূল উদ্দেশ্য হল কাশ্মীর উপত্যকার সংযোগ বৃদ্ধি করা। একই সঙ্গে, এই সেতুতে এমনভাবে ট্র্যাক বসানো হবে যাতে ট্রেনটি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার বেগে দৌড়াতে পারে। অন্যদিকে, উত্তর রেলওয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে উধমপুর-শ্রীনগর-বারামুল্লা রেল সংযোগের ১১১ কিলোমিটারের সবচেয়ে কঠিন অংশটি সম্পূর্ণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

4 / 6
এই প্রকল্পে ভারতীয় রেলের উন্নত প্রকৌশল যেভাবে দেখা গেছে, তাও বেশ প্রশংসনীয়। যেখানে চেনাব সেতু তৈরি হচ্ছে তার চারপাশের পাহাড়ের জমি বেশ কাঁচা। এমতাবস্থায় কাঁচা পাহাড় আর পাথরের মধ্যে এত বড় সেতু নির্মাণ নিজের মধ্যে একটি দৃষ্টান্ত ও অলৌকিক ঘটনা। এখন এই সেতু নির্মাণের কাজ শেষের পথে। জানা গিয়েছে, -১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাও এই সেতুর ওপর কোনও প্রভাব ফেলবে না।

এই প্রকল্পে ভারতীয় রেলের উন্নত প্রকৌশল যেভাবে দেখা গেছে, তাও বেশ প্রশংসনীয়। যেখানে চেনাব সেতু তৈরি হচ্ছে তার চারপাশের পাহাড়ের জমি বেশ কাঁচা। এমতাবস্থায় কাঁচা পাহাড় আর পাথরের মধ্যে এত বড় সেতু নির্মাণ নিজের মধ্যে একটি দৃষ্টান্ত ও অলৌকিক ঘটনা। এখন এই সেতু নির্মাণের কাজ শেষের পথে। জানা গিয়েছে, -১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাও এই সেতুর ওপর কোনও প্রভাব ফেলবে না।

5 / 6
এই সেতুটি ঘণ্টায় 250 কিলোমিটারের বেশি বেগে চলাচলকারী বায়ুকে সহজেই সহ্য করতে সক্ষম হবে। একইসঙ্গে সন্ত্রাস ও অন্য যেকোনও ধরনের হামলা থেকে সেতুটিকে রক্ষা করতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতুর এক পাশের পিলারের উচ্চতা প্রায় ১৩১ মিটার। এই সেতু শীঘ্রই পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

এই সেতুটি ঘণ্টায় 250 কিলোমিটারের বেশি বেগে চলাচলকারী বায়ুকে সহজেই সহ্য করতে সক্ষম হবে। একইসঙ্গে সন্ত্রাস ও অন্য যেকোনও ধরনের হামলা থেকে সেতুটিকে রক্ষা করতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেতুর এক পাশের পিলারের উচ্চতা প্রায় ১৩১ মিটার। এই সেতু শীঘ্রই পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

6 / 6
Follow Us: