
পিচ- ডায়বেটিসের ক্ষেত্রে সহায়ক এই মিষ্টি ও রসালো ফলটি। গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে এই ফল রয়েছে ৪২ নম্বরে, যার শর্করা আপনার শরীরে ইনসুলিনের মাত্রায় কোনও ক্ষতি করবে না। তাছাড়া পিচের মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন এ এবং সি।

চেরি- অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ চেরি। এছাড়াও এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি এবং ফাইবার যা শরীরে শর্করার মেটাবলিজমে সাহায্য করে। যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে এই ফল রয়েছে ২০ নম্বরে।

প্লাম- প্লাম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। এর মধ্যে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ছাড়াও প্রায় ৪৫ রকমের ভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে যা শরীরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে এই ফল রয়েছে ৪০ নম্বরে। ডায়বেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে এই ফল হল সেরা পছন্দ।

কমলালেবু- কমলালেবুর মধ্যে ভিটামিন সি, ফাইবার এবং পটাশিয়ামের মত অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে। এই সমস্ত উপাদান ডায়বেটিসের ক্ষেত্রে সহায়ক। এটি ফল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, তার সঙ্গে মেটাবলিজমে সাহায্য করে। গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে এই ফল ৪০ থেকে ৪৩ নম্বরে রয়েছে।

আপেল- গ্লাইসেমিক ইনডেক্সে আপেল রয়েছে একদম নিম্নে, যার অর্থ হয় এটি শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। উপরন্ত আপেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে এবং এটি ফাইবারে সমৃদ্ধ যা হজমে সাহায্য করে এবং শরীরে চিনিকে শোষণ করে নেয়।