হাঁটুর ব্যথা সারবে, বাড়বে না ওজন আপেল সিডার ভিনিগারের গুণ অনেক!
Apple Cider Vinegar: আপেল সিডার ভিনিগার খাওয়ার ক্ষেত্রে একটা জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া চলবে না এটি। তাতে শরীরে পটাশিয়ামের পরিমাণ কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। আর গ্লাসে চুমুক দিয়ে না খেয়ে স্ট্র দিয়ে খান। তাতে দাঁতের এনামেল ক্ষয় হবে না।
বিগত কয়েক বছর ধরে মানুষের মুখে শোনা যাচ্ছে আপেল সিডার ভিনিগারের নাম। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের অন্যতম ভরসা এখন এই ভিনিগার। (ছবি:Pinterest)
ওজন কমাতে দারুণভাবে সাহায্য করে এই বিশেষ ভিনিগার। শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে এর বিকল্প নেই। সকালে গরম জলে আপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খেতে পারেন। (ছবি:Pinterest)
পেশীর ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় এই ভিনিগার। হাঁটুর ব্যথা কমাতে দারুণ কার্যকরী এটি। হাঁটুতে জমে থাকা দূষিত পদার্থ বের করে দেয় এই ভিনিগার। (ছবি:Pinterest)
গলা ব্যথা সারাতে সাহায্য করে এই ভিনিগার। গরম জলে আপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে গার্গল করলে গলা ব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি মিলবে। (ছবি:Pinterest)
কলা, বেদানায় প্রচুর আয়রন আছে। তাই প্রতিদিন কলা এবং বেদানা বা বেদানার রস প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন। এছাড়া আম, লেবু, পেয়ারার মতো ফল নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করুন
চুলের কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন এই ভিনিগার। এক কাপ জলে সামান্য আপেল সিডার মিশিয়ে চুলে লাগান। এটা দারুণ কন্ডিশনারের কাজ করে। এতে চুল চকচকে ও কোমল হয়। পাশপাশি চুল পড়ার সমস্যাও বন্ধ হয়। (ছবি:Pinterest)
আপেল সিডার ভিনিগার খাওয়ার ক্ষেত্রে একটা জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া চলবে না এটি। (ছবি:Pinterest)
তাতে শরীরে পটাশিয়ামের পরিমাণ কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। আর গ্লাসে চুমুক দিয়ে না খেয়ে স্ট্র দিয়ে খান। তাতে দাঁতের এনামেল ক্ষয় হবে না। (ছবি:Pinterest)