ছবির প্রিমিয়ারে এসেছিলেন জয়া। কিন্তু ছবির গুণগত মান এতটাই নিম্নমানের ছিল যে স্বামীর ছবিও হলে বসে পুরোটা দেখতে পারেননি তিনি। পরবর্তীতে এ কথা খোদ জানিয়েছিলেন অমিতাভই।
মাঝে মধ্যেই নানা ছবির শুটিং সেটে অমিতাভ বচ্চন পৌঁছে যেতেন জয়ার সঙ্গে দেখা করতে। তখন রাজেশ খান্নার সঙ্গে ছবির শুটিং করছিলেন জয়া। তারই মাঝে হাজির হয়ে গিয়েছিলেন বিগ বি।
একটা কোণে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন শুটিং। তারপর অমিতাভকে দেখা মাত্রই রাজেশ খান্না নানা কথা শোনাতে শুরু করে দেন। বিষয়টা লক্ষ্য করছিলেন জয়া দূর থেকেই। একটা সময়ের পর আর চুপ থাকতে না পেড়ে প্রতিবাদ করে বসেন।
তবে খুব বেশিদিনের প্রেম নয়, তড়িঘড়ি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তাঁরা ঘুরতে যাবেন বলেই। সেখান থেকে শুরু যাত্রা। তবে জয়া বচ্চন সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলতে পছন্দ করেন। একবার নিজেই কেবিসি-র হট সিটে বসে করেছিলেন অমিতাভের পর্দা ফাঁস।
আর অমিতাভ বচ্চন প্রমাণিত হন, তিনি লম্বা রেসের ঘোড়া। আজও ৫০ বছর বলিউডের সফর পেরিয়ে তিনি সকলকে তাক লাগান পলকে। যে কোনও চরিত্রেই তিনি হিট, তিনি ফিট।