Cooking Oil: ভুলেও এই ৫ তেলে রান্না করবেন না, হু হু করে বেড়ে যাবে কোলেস্টেরল

Bad Cooking Oil: রান্নায় ভাল মানের তেল ব্যবহার করা জরুরি। যে তেলের মধ্যে স্যাচুরেটেড ও ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে, সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই ধরনের তেল খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে এবং নানা সমস্যা দেখা দেয়। 

| Updated on: Aug 22, 2024 | 3:15 PM
আজকাল যত কম তেলে রান্না করা খাবার খাবেন, রোগমুক্ত জীবন কাটাতে পারবেন। কিন্তু একদম তেল ছাড়া রান্না করা সম্ভব নয়। ভাজাভুজি না খেলেও তরকারি বানানোর জন্যও ২ চামচ তেল দরকার।

আজকাল যত কম তেলে রান্না করা খাবার খাবেন, রোগমুক্ত জীবন কাটাতে পারবেন। কিন্তু একদম তেল ছাড়া রান্না করা সম্ভব নয়। ভাজাভুজি না খেলেও তরকারি বানানোর জন্যও ২ চামচ তেল দরকার।

1 / 8
রান্নায় ভাল মানের তেল ব্যবহার করা জরুরি। যে তেলের মধ্যে স্যাচুরেটেড ও ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে, সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই ধরনের তেল খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে এবং নানা সমস্যা দেখা দেয়। 

রান্নায় ভাল মানের তেল ব্যবহার করা জরুরি। যে তেলের মধ্যে স্যাচুরেটেড ও ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে, সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই ধরনের তেল খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে এবং নানা সমস্যা দেখা দেয়। 

2 / 8
সাধারণত বাঙালিরা রান্নায় সর্ষের তেল ব্যবহার করুন। কেউ কেউ অলিভ অয়েল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল খান। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু কোন তেল একেবারে ছুঁয়ে দেখা যাবে না, জানেন?

সাধারণত বাঙালিরা রান্নায় সর্ষের তেল ব্যবহার করুন। কেউ কেউ অলিভ অয়েল, বাদাম তেল, সূর্যমুখীর তেল খান। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু কোন তেল একেবারে ছুঁয়ে দেখা যাবে না, জানেন?

3 / 8
নারকেল তেলে তৈরি রান্না বাঙালিরা খায় না। দক্ষিণ ভারতীয় খাবারে নারকেল তেল ব্যবহারের চল বেশি। এই তেলে লওরিক অ্যাসিড রয়েছে, যা হঠাৎ করে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

নারকেল তেলে তৈরি রান্না বাঙালিরা খায় না। দক্ষিণ ভারতীয় খাবারে নারকেল তেল ব্যবহারের চল বেশি। এই তেলে লওরিক অ্যাসিড রয়েছে, যা হঠাৎ করে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

4 / 8
পাম অয়েলের মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। এই তেলে তৈরি রান্না খেলে কোলেস্টেরল বাড়তে বাধ্য। আর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে এখন থেকে হৃদরোগের ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে।

পাম অয়েলের মধ্যে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। এই তেলে তৈরি রান্না খেলে কোলেস্টেরল বাড়তে বাধ্য। আর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে এখন থেকে হৃদরোগের ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে।

5 / 8
লুচি-পরোটা ভাজতে সোয়াবিন অয়েল ব্যবহার করবেন না। এই তেলের মধ্যে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে, যা হার্টের প্রদাহ বাড়িয়ে তোলে। এতে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে ঠিকই, কিন্তু এই পুষ্টির পরিমাণও মাত্রা ছাড়ালে শরীরে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

লুচি-পরোটা ভাজতে সোয়াবিন অয়েল ব্যবহার করবেন না। এই তেলের মধ্যে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে, যা হার্টের প্রদাহ বাড়িয়ে তোলে। এতে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে ঠিকই, কিন্তু এই পুষ্টির পরিমাণও মাত্রা ছাড়ালে শরীরে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

6 / 8
সাদা তেল হিসেবে ভুলেও কর্ন অয়েলকে বেছে নেবেন না। ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। কিন্তু এই দুই পুষ্টির মধ্যে সমতা থাকাও দরকার। কিন্তু কর্ন অয়েল খেলে দেহে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায় এবং হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সাদা তেল হিসেবে ভুলেও কর্ন অয়েলকে বেছে নেবেন না। ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। কিন্তু এই দুই পুষ্টির মধ্যে সমতা থাকাও দরকার। কিন্তু কর্ন অয়েল খেলে দেহে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায় এবং হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

7 / 8
কার্পাস বীজের তেল বা কটনসিড অয়েলের মধ্যে অত্যধিক পরিমাণে ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে। এই তেল খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। এর জেরে হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

কার্পাস বীজের তেল বা কটনসিড অয়েলের মধ্যে অত্যধিক পরিমাণে ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে। এই তেল খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। এর জেরে হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

8 / 8
Follow Us: