তবে সেই মুহূর্তে রণবীরের মনে হয়েছিল, ইনি কীই যে বলছেন! কথাটার গুরুত্ব দেননি রণবীর। তিনি বুঝতে পারেননি আমির খান কেন এই কথা তাঁকে বলছেন। ছোট ছোট শহর ঘুরে দেখার উপদেশ দিচ্ছেন।
এবার বলিউড বাবলে খুললেন মুখ। একের পর এক অভিনেত্রীদের জীবন নিয়ে ছেলেখেলা, সবাইকে ঠকিয়েছেন তিনি! এবার সেই প্রসঙ্গ উড়িয়ে নিজেই জানালেন, প্রতারকের তকমা পেয়েছেন তিনি। তবে সাধারণ মানুষ অন্যদের গল্প শুনেছেন।
তবে ব্রহ্মাস্ত্র ছবিতেই প্রথম কাছাকাছি আসা। ছবির পরিচালক অয়ন মুখোপাধ্যায় রণবীর ও আলিয়ার ভীষণ ভাল বন্ধু হয়ে উঠেছিলেন। একসঙ্গে তাঁরা তিনটে বছর কাটিয়েছেন।
মানুষ তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রশ্ন করে থাকেন। তবে বর্তমানে রণবীরের দৃষ্টিভঙ্গী সম্পূর্ণরূপে আলাদা। তাঁর কথায়, তিনি অভিনেতা। মানুষ তাঁর সম্পর্কে যা ইচ্ছে বলতে পারে। কেউ ভাল বলে, কেউ আবার খারাপ। তবে তাঁর কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, সকলে তাঁর অভিনয়কে ভীষণ পছন্দ করেন।
এরপর যে যাই বলুক তাতে রণবীরের কিছুই এসে যায় না। তাঁতে তাঁর রক্তও গরম হয় না। কেই খারাপ বললে এখন তা গ্রহণ করার মত ক্ষমতা রণবীরের তৈরি হয়ে গিয়েছে। তাই এখন কেবল ভাল কাজ করাটাই প্রভান লক্ষ্য তাঁর কাছে।
সমালোচনায় কান দেওয়া নয়, এখন রণবীরের হাতে একাধিক প্রজেক্ট, পাশাপাশি শুরু হয়েছে নতুন জীবন, পরিবারে আসছে নতুন সদস্য। তাই নিজের জীবনে ফোকাস করতেই এখন বেশি পছন্দ করছেন এই সেলেব।