KKR: অভিষেকে অনবদ্য… কেকেআরের নতুন তারকা অঙ্গকৃশ সাফল্য উৎসর্গ করলেন কাকে?
Angkrish raghuvanshi: দিল্লির ছেলে অঙ্গকৃশ রঘুবংশী। ২০২২ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলেছিলেন। সেই টুর্নামেন্টে ভারতের সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী ছিলেন এই ডান হাতি ব্যাটার। দিল্লির ছেলে অঙ্গকৃশ ছেলেবেলায় মুম্বইয়ে পাড়ি দেয়। ১১ বছর বয়স থেকে অভিষেক নায়ার ও ওমকার সালভির কাছে ক্রিকেটের পাঠ নেওয়া শুরু করেন তিনি।

কলকাতা: করব লড়ব জিতব রে, করব লড়ব রে… জিতব রে… জিতব রে… এই স্লোগান ঘুরছে কেকেআরের অনুরাগীদের মুখে মুখে। শুধু তাই নয়, অনেকেই বলছেন, করেছি, লড়েছি ও জিতেছি। আর এমনটা বলাই স্বাভাবিক। গৌতম গম্ভীরের জমানায় আইপিএলে জয়ের হ্যাটট্রিক করল কলকাতা নাইট রাইডার্স। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে বিশাখাপত্তনমে কেকেআরের ম্যাচে জয়ের পাশাপাশি প্রাপ্তি তরুণ ব্যাটার অঙ্গকৃশ রঘুবংশী (Angkrish Raghuvanshi)। আইপিএলে (IPL) অভিষেক ইনিংসে হাফসেঞ্চুরি করে শোরগোল ফেলে দিয়েছেন বছর ১৮-র অঙ্গকৃশ। জানেন তিনি আইপিএলের প্রথম হাফসেঞ্চুরি কাকে উৎসর্গ করলেন?
দিল্লির ছেলে অঙ্গকৃশ ২০২২ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলেছিলেন। সেই টুর্নামেন্টে ভারতের সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী ছিলেন এই ডান হাতি ব্যাটার। দিল্লির ছেলে অঙ্গকৃশ ছেলেবেলায় মুম্বইয়ে পাড়ি দেয়। ১১ বছর বয়স থেকে অভিষেক নায়ার ও ওমকার সালভির কাছে ক্রিকেটের পাঠ নেওয়া শুরু করেন তিনি। মুম্বইয়ের হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে লিস্ট এ এবং টি-২০ ফর্ম্যাটে ২০২৩-২৪ মরসুমে অভিষেক হয়েছে তাঁর। আর ২০২৪ সালের আইপিএলের নিলামে তাঁরে ২০ লক্ষ টাকা বেস প্রাইসে কেনে কেকেআর। চলতি আইপিএলে আরসিবির বিরুদ্ধে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে ছিলেন। কিন্তু ব্যাট হাতে নামার সুযোগ পাননি। দিল্লির বিরুদ্ধে তিনি ২৭ বলে ৫৪ রানের অনবদ্য ইনিংস উপহার দেন।
পন্থদের বিরুদ্ধে ম্যাচের পর আইপিএলের শেয়ার করা এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘পরিশ্রম করেছি অনেক। তার ফল পাচ্ছি। এই তো সফর শুরু করলাম। অনেক দূর যেতে চাই। আমার এই পারফরম্যান্স উৎসর্গ করতে চাই কোচ অভিষেক নায়ারকে। সতীর্থদের এবং সাপোর্ট স্টাফদের। সকলকে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ। টিমের সাপোর্ট স্টাফদের কাছ থেকেও অনেক কিছু শিখেছি। অভিষেক স্যার আমাকে ছেলেবেলা থেকেই চেনেন। আমার উন্নতিতে অনেক কাজ করেছেন। এই যে রিভার্স সুইপের ব্যাপারে কথা হচ্ছে, তা উনি আমাকে অনেক প্র্যাক্টিস করিয়েছেন। আজ তার ফল পাচ্ছি। তাই আমার সাফল্যের আসল কারিগর উনি।’
