Virat Kohli: বিরাট-কন্যা ভামিকার সবচেয়ে বড় চিন্তা কী? ফাঁস করলেন স্ত্রী অনুষ্কা
ICC MEN’S T20 WC 2024: প্রথম বার ফাইনালে উঠে ট্রফি না জেতার হতাশা প্রোটিয়া শিবিরে। তেমনই তৃতীয় ফাইনালে দ্বিতীয় ট্রফি ভারতের। টি-টোয়েন্টিতে ১৭ বছরের অপেক্ষা মিটেছে। আর আইসিসি ট্রফির নিরিখে ১৩ বছর। মাঝে একাধিক আইসিসি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেললেও ট্রফির সঙ্গে দূরত্ব কাটছিল না। পুরো টুর্নামেন্টে রানের খরা চলতে থাকা বিরাট কোহলির ব্যাটে ফাইনালে ম্যাচ জেতানো ইনিংস।
![Virat Kohli: বিরাট-কন্যা ভামিকার সবচেয়ে বড় চিন্তা কী? ফাঁস করলেন স্ত্রী অনুষ্কা Virat Kohli: বিরাট-কন্যা ভামিকার সবচেয়ে বড় চিন্তা কী? ফাঁস করলেন স্ত্রী অনুষ্কা](https://images.tv9bangla.com/wp-content/uploads/2024/06/Anushka-Sharma-Reveals-Vamikas-Biggest-Concern-As-Virat-And-Others-Teared-Up-After-Winning-T20-WC.jpg?w=1280)
বাবা-মেয়ের সম্পর্কের বাঁধন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ অনুভূতি বলা যায়। বাবাকে নিয়ে বিশাল চিন্তা ভামিকার! কেরিয়ারে অনেক কিছুই মিসিং বিরাট কোহলির। যেমন টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি। ক্যাপ্টেন হিসেবে কোনও আইসিসি ট্রফি জয়। প্রাপ্তির ঝুলিতেও কম নেই। এতে অধরা ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ট্রফি। ২০০৭ সালে প্রথম বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী সংস্করণ। তখনও সিনিয়র দলের দরজা খোলেনি বিরাট কোহলির। ২০০৮ সালে ক্যাপ্টেন হিসেবে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ জেতেন বিরাট কোহলি। এরপরই সিনিয়র টিমে সুযোগ। ২০১১ সালে ওয়ান ডে বিশ্বকাপ জিতেছেন। অধরা ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। অবশেষে তা এল। চোখে আনন্দের কান্না থাকবে না, এ হয় নাকি! বাবার কান্না ছোট্ট ভামিকার মনেও দোলা দিয়ে গেল…।
বার্বাডোজে দুই শিবিরেই কান্না। প্রথম বার ফাইনালে উঠে ট্রফি না জেতার হতাশা প্রোটিয়া শিবিরে। তেমনই তৃতীয় ফাইনালে দ্বিতীয় ট্রফি ভারতের। টি-টোয়েন্টিতে ১৭ বছরের অপেক্ষা মিটেছে। আর আইসিসি ট্রফির নিরিখে ১৩ বছর। মাঝে একাধিক আইসিসি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেললেও ট্রফির সঙ্গে দূরত্ব কাটছিল না। পুরো টুর্নামেন্টে রানের খরা চলতে থাকা বিরাট কোহলির ব্যাটে ফাইনালে ম্যাচ জেতানো ইনিংস। ট্রফি জিতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন ভারতীয় টিমের সদস্যরা। প্রথম বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে বিরাটের আবেগও বাঁধ মানেনি। আর এতেই কন্যা ভামিকার বড় চিন্তা লুকিয়ে! স্ত্রী অনুষ্কা শর্মা সেটাই ফাঁস করলেন।
একটি ইনস্টা পোস্টে অনুষ্কা লিখেছেন, ‘আমাদের মেয়ে ভামিকার সবচেয়ে বড় চিন্তা, প্লেয়াররা যখন কাঁদছিল, ওদের কেউ জড়িয়ে ধরলে শান্তি পেত। ভামিকা চাইছিল, কেউ ওদের জড়িয়ে ধরুক।’ তিন বছরের ভামিকা অনুভব করতে পারে, বিশেষ মুহূর্তে প্রিয়জনের ‘জাদু কি ঝাপ্পি’ ওষুধের কাজ করে। রোহিত, সিরাজ, বিরাট…টিমের এমন কেউ ছিলেন না যাঁর চোখে জল দেখা যায়নি। সেই প্রসঙ্গেই অনুষ্কা যোগ করেন, ‘শুধু প্লেয়াররাই পরস্পরকে আলিঙ্গন করছে তা তো নয়। দেশের ১৫০ কোটি মানুষই যেন ওদের আলিঙ্গন করছে।’
View this post on Instagram
ভারতীয় দলের অনবদ্য সাফল্যের জন্য শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন। দুর্দান্ত জয় এবং দারুণ সাফল্য। চ্যাম্পিয়নদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা, অনুষ্কার।