Shakib al Hasan: স্নাতক হলেন সাকিব আল হাসান, স্বপ্নপূরণ বাংলাদেশের অলরাউন্ডারের

Shakib al Hasan completes graduation: আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (AIUB) থেকে গ্র্যাজুয়েট হয়েছেন সাকিব। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সার্টিফিকেট নিলেন তিনি।

Shakib al Hasan: স্নাতক হলেন সাকিব আল হাসান, স্বপ্নপূরণ বাংলাদেশের অলরাউন্ডারের
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 19, 2023 | 7:37 PM

কলকাতা: ওডিআই কেরিয়ারে ৩০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। একইসঙ্গে ৭০০০ রানের ক্লাবের সদস্য তিনি। ওডিআই ফরম্যাটে একসঙ্গে সাত হাজার রান এবং তিনশো উইকেট নেওয়ার নজির রয়েছে বিশ্বের গুটিকয়েক ক্রিকেটারের। তাঁদেরই মধ্যে একজন বাংলাদেশের (Bangladesh Cricket)  টেস্ট অধিনায়ক সাকিব আল হাসান (Shakib al Hasan)। কেরিয়ারে যেমন সাফল্য পেয়েছেন তেমনই সাম্প্রতিক অতীতে বিতর্কেও জড়িয়েছেন। এসবের মাঝেই এক অন্যরকম সাফল্য সাকিবের জীবনে। বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার গ্র্যাজুয়েশন (Graduation) কমপ্লিট করলেন। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (AIUB) থেকে গ্র্যাজুয়েট হয়েছেন সাকিব। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে স্নাতক স্তরের সার্টিফিকেট নিলেন তিনি। সাকিবের কাছে এই অনুভূতি স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। বিস্তারিত রইল TV9 Bangla-র এই প্রতিবেদনে।

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড প্রথম ওডিআই ম্যাচে ৯৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন সাকিব। হাত ঘুরিয়ে ১টি উইকেটও নেন। আইরিশদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ রেকর্ড রানে জিতেছে। দেশকে জিতিয়েই পরদিন সাকিবকে দেখা গেল কালো-সবুজ গাউন গায়ে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে। বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এখন অফিশিয়ালি গ্রাজুয়েট। ১৯ মার্চ আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (AIUB)-এর শিক্ষার্থী সাকিব ২১তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন। ছিলেন বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি গ্র্যাজুয়েটদের হাতে শংসাপত্র তুলে দেন।গ্র্যাজুয়েটদের তালিকায় অলরাউন্ডারের নাম দেখা যায়, ‘খন্দকার সাকিব আল হাসান’ হিসেবে।

এই ইউনিভার্সিটির ২০০৯-১০ সেশন থেকে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ) ডিগ্রি সম্পন্ন করেন সাকিব। এতদিন পর গ্র্যাজুয়েশন সার্টিফিকেট পেয়ে অনুভূতিটা কেমন? সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এসে বাংলাদেশের ক্রিকেটার বললেন,  “ক্রিকেটে যখন আমার অভিষেক হয় তখন যেমন মনে হয়েছিল, এত বছর পর ফের সেই একই অনুভূতি। ২০০৯ সালে ক্রিকেট কেরিয়ারের তিন বছর হয়ে যাওয়ার পরও আম্মা ফোন করে পড়াশোনার খবর নিতেন। আজ আমি খুবই খুশি, আনন্দিত এবং গর্বিত। অবশেষে আমার স্বপ্ন পূরণ হল। গ্র্যাজুয়েট হওয়া আমার সবসময়ের স্বপ্ন ছিল।”