Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

FIFA Headquarter: পেলের নামে ফিফার সদর দফতরের মাঠ, জানালেন ইনফান্তিনো

Gianni Infantino: ভবিষ্যৎ প্রজন্মের পেলে সম্পর্কে জানা উচিত। পেলে নেই। কিন্তু যতদিন ফুটবল নামক খেলাটি থাকবে, তিনিও থেকে যাবেন।

FIFA Headquarter: পেলের নামে ফিফার সদর দফতরের মাঠ, জানালেন ইনফান্তিনো
ফিফার সদর দপ্তরের নাম বদলে যাবে পেলের নামেImage Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 05, 2023 | 12:39 PM

সাও পাওলো: গতবছরের ৩০ ডিসেম্বর ক্যান্সারের কাছে হার মেনে চিরবিদায় নিয়েছেন ফুটবল সম্রাট পেলে (Pele)। মঙ্গলবার তাঁর ছোটবেলার ক্লাব  স্যান্টোসের ভিলা বেলমিরো তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ভিড় করেছিলেন অনুরাগীরা। পেলেকে শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে উপস্থিত হন ফিফা (FIFA) প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো (Gianni Infantino)। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে পেলের মতো ফুটবল ব্যক্তিত্বকে মনে রাখে তার জন্য এক অভিনব পন্থা অবলম্বন করেছেন তিনি। ফিফার অধীনে থাকা ২১১ টি দেশকে, নিজের দেশে অন্তত একটি করে স্টেডিয়ামকে পেলের নামে নামাঙ্কিত করার প্রস্তাব দিয়েছেন। শুধু প্রস্তাব দেওয়াই নয়, একই সঙ্গে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা নিজেরাও কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরল TV9 Bangla

কাতার বিশ্বকাপের মাঝেই একাধিক শারীরিক সমস্যা নিয়ে সাও পাওলোর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ব্রাজিলের কিংবদন্তি পেলে। ৮২ বছর বয়সে শেষ হয় জীবনযুদ্ধ। সোমবার তাঁর ঘরের মাঠ স্যান্টোসে আনা হয় তাঁর দেহ। সোমবার ও মঙ্গলবার সেখানে শায়িত ছিল পেলের দেহ। সেখানেই সম্রাটকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে আসে লক্ষ লক্ষ অনুরাগী। পেলেকে শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে উপস্থিত হন ফিফার প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। ফিফার অধীনে থাকা ২১১টি দেশের উদ্দেশে তিনি আবেগী বার্তা দেন। বলেন, “বিশ্বের সমস্ত ফুটবল ফেডারেশনকে অনুরোধ করছি তারা যাতে তাদের দেশে একটি স্টেডিয়ামের নাম পেলের নামে রাখেন।” শুরুটা হয়েছে ফিফার সদর দফতর থেকে। সুইৎজারল্যান্ডের জুরিখে ফিফার সদর দফতর। ফিফা মাঠটি পেলের নামে নামাঙ্কিত করার উদ্যোগ শুরু হয়েছে। ইনফান্তিনো বলেছেন, “আমরা ফিফর সদর দফতরের মাঠের নাম ‘এস্তাদিও পেলে-ফিফা জুরিখ’ রাখতে চলেছি। এটা উদাহরণ হয়ে থাকবে। ”

ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সঙ্গে পেলের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তাঁর মতে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের পেলে সম্পর্কে জানা উচিত। পেলে নেই, কিন্তু যতদিন ফুটবল থাকবে তিনি থেকে যাবেন। বিশ্ব ফুটবল তাঁকে ভুলবে না কখনও। ফিফার এই অভিনব ভাবনাকে কুর্নিশ জানাচ্ছে গোটা বিশ্ব।