EXCLUSIVE TOKYO OLYMPICS 2020: “আমার সাফল্যের পরেও ভারোত্তলন জনপ্রিয়তা হারিয়েছিল, এবার আশা করি হারাবে না”

raktim ghosh |

Jul 24, 2021 | 4:49 PM

Mirabai Chanu:"মীরাবাঈ খুব পরিশ্রমী মেয়ে। খুব ফোকাসড ওঁর খেলায়। আর যদি আপনি গত ৩-৪ বছর ওর পারফরম্যান্স দেখেন, ও খুব ধারাবাহিক।"

Follow Us

রক্তিম ঘোষ

কলকাতাঃ তখন সদ্য টোকিওতে রুপো জিতেছেন মীরাবাঈ চানু। ভারতের ক্রীড়াপ্রেমীরা তখনও ঘোরের মধ্যে। ২১ বছর পর ফের অলিম্পিকে বারোত্তলনে পদক জয় ভারতের। ২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিকে ভারোত্তলনে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন কর্নম মালেশ্বরী। আর এবার রুপো। যখন মালেশ্বরীকে ফোনে ধরা হল, তখন তিনি নয়াদিল্লি থেকে বিমান ধরার জন্য ছুটছেন। তার মাঝেই TV9 বাংলাকে দিলেন সাক্ষাৎকার।

প্রশ্নঃ  আপনার সাফল্য়ের একুশ বছর পর অলিম্পিকে আরও একটা পদক এল ভারোত্তলনে। কি বলবেন?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ দারুণ খুশি ব্যপার। এটা বলার অপেক্ষাই রাখেনি। এতদিন পর ফের ভরোত্তলনে পদক এল, এটা দারুণ ব্যাপার। খুব প্রয়োজন ছিল ভারোত্তলনে এই পদকটা। আমার মনে হয়, এই সাফল্য দেখে অনেকেই এবার ভারোত্তলনে আসতে চাইবে। দারুণ সাফল্য।

 

প্রশ্নঃ আপনি মীরাবাইয়ের জার্নিটাকে কিভাবে বর্ণনা করবেন?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ মীরাবাঈ খুব পরিশ্রমী মেয়ে। খুব ফোকাসড ওঁর খেলায়। আর যদি আপনি গত ৩-৪ বছর ওর পারফরম্যান্স দেখেন, ও খুব ধারাবাহিক। অনেক বিদেশে প্রতিযোগিতা খেলেছে। নিজেকে দারুণ তৈরিও করেছে ও। এই সবই বলব আজকের এই সাফল্যের কারন।

 

প্রশ্নঃ ২১ বছর আগে আপনার পদকজয় আর এবার মীরাবাঈয়ের পদক জয়।  আপনার সময় লড়াই কি বেশি কঠিন ছিল নাকি মীরাবাঈয়ের?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ অলিম্পিক পদক হল অলিম্পিক পদক। আগেও তা জিততে হলে কঠিন লড়াই করতে হত। এখনও করতে হয়। অলিম্পিক পদক জয় অত সোজা নয়। আগেও প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে অলিম্পিকে পদক জয়ের জন্য। এখনও করতে হচ্ছে। ভবিষ্যতেও করতে হবে। তবে এখন সরকার যেভাবে ক্রীড়াবিদদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। তাঁদের যা সুযোগ সুবিধা দিচ্ছেন। আর মানুষের মধ্যে এরকম খেলার প্রতি যা আগ্রহ বেড়েছে, যেটা আমাদের সময় একদমই কম ছিল।

 

প্রশ্নঃ আপনার কি মনে হয়, মীরাবাঈয়ের এই সাফল্যের পর কি ভারোত্তলন এবার ভারতে জনপ্রিয় খেলা হয়ে উঠবে?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ কেন হবে না। ১০০ শতাংশ হবে।আমাদের সময়ও এই ভারোত্তলন বেশ জনপ্রিয় ছিল। মাঝে সেই জনপ্রিয়তায় একটা ভাঁটা তৈরি হয়েছিল ঠিকই। আবার এখন সেটা জনপ্রিয় হচ্ছে।আমাদের দেেশে কম প্রতিভা নেই। তাঁদের যদি সঠিক পরিচর্যা ও সঠিক পরিকাঠামো দেওয়া হয়, তবে আমার মনে হয় ভবিষ্যতে এরকম আরও সাফল্যের মুখ আমরা দেখতে পাবো।

রক্তিম ঘোষ

কলকাতাঃ তখন সদ্য টোকিওতে রুপো জিতেছেন মীরাবাঈ চানু। ভারতের ক্রীড়াপ্রেমীরা তখনও ঘোরের মধ্যে। ২১ বছর পর ফের অলিম্পিকে বারোত্তলনে পদক জয় ভারতের। ২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিকে ভারোত্তলনে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন কর্নম মালেশ্বরী। আর এবার রুপো। যখন মালেশ্বরীকে ফোনে ধরা হল, তখন তিনি নয়াদিল্লি থেকে বিমান ধরার জন্য ছুটছেন। তার মাঝেই TV9 বাংলাকে দিলেন সাক্ষাৎকার।

প্রশ্নঃ  আপনার সাফল্য়ের একুশ বছর পর অলিম্পিকে আরও একটা পদক এল ভারোত্তলনে। কি বলবেন?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ দারুণ খুশি ব্যপার। এটা বলার অপেক্ষাই রাখেনি। এতদিন পর ফের ভরোত্তলনে পদক এল, এটা দারুণ ব্যাপার। খুব প্রয়োজন ছিল ভারোত্তলনে এই পদকটা। আমার মনে হয়, এই সাফল্য দেখে অনেকেই এবার ভারোত্তলনে আসতে চাইবে। দারুণ সাফল্য।

 

প্রশ্নঃ আপনি মীরাবাইয়ের জার্নিটাকে কিভাবে বর্ণনা করবেন?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ মীরাবাঈ খুব পরিশ্রমী মেয়ে। খুব ফোকাসড ওঁর খেলায়। আর যদি আপনি গত ৩-৪ বছর ওর পারফরম্যান্স দেখেন, ও খুব ধারাবাহিক। অনেক বিদেশে প্রতিযোগিতা খেলেছে। নিজেকে দারুণ তৈরিও করেছে ও। এই সবই বলব আজকের এই সাফল্যের কারন।

 

প্রশ্নঃ ২১ বছর আগে আপনার পদকজয় আর এবার মীরাবাঈয়ের পদক জয়।  আপনার সময় লড়াই কি বেশি কঠিন ছিল নাকি মীরাবাঈয়ের?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ অলিম্পিক পদক হল অলিম্পিক পদক। আগেও তা জিততে হলে কঠিন লড়াই করতে হত। এখনও করতে হয়। অলিম্পিক পদক জয় অত সোজা নয়। আগেও প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে অলিম্পিকে পদক জয়ের জন্য। এখনও করতে হচ্ছে। ভবিষ্যতেও করতে হবে। তবে এখন সরকার যেভাবে ক্রীড়াবিদদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। তাঁদের যা সুযোগ সুবিধা দিচ্ছেন। আর মানুষের মধ্যে এরকম খেলার প্রতি যা আগ্রহ বেড়েছে, যেটা আমাদের সময় একদমই কম ছিল।

 

প্রশ্নঃ আপনার কি মনে হয়, মীরাবাঈয়ের এই সাফল্যের পর কি ভারোত্তলন এবার ভারতে জনপ্রিয় খেলা হয়ে উঠবে?

 

কর্ণম মালেশ্বরীঃ কেন হবে না। ১০০ শতাংশ হবে।আমাদের সময়ও এই ভারোত্তলন বেশ জনপ্রিয় ছিল। মাঝে সেই জনপ্রিয়তায় একটা ভাঁটা তৈরি হয়েছিল ঠিকই। আবার এখন সেটা জনপ্রিয় হচ্ছে।আমাদের দেেশে কম প্রতিভা নেই। তাঁদের যদি সঠিক পরিচর্যা ও সঠিক পরিকাঠামো দেওয়া হয়, তবে আমার মনে হয় ভবিষ্যতে এরকম আরও সাফল্যের মুখ আমরা দেখতে পাবো।

Next Article