সোনায় মোড়া আয়না নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দেবে নাসার অতিকায় James Webb স্পেস টেলিস্কোপ

Sohini chakrabarty |

Sep 09, 2021 | 10:15 PM

জানা গিয়েছে, নাসার James Webb স্পেস টেলিস্কোপে যে সুবিশাল আয়তনের আয়না রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ১৮টি ষড়ভুজাকৃতির বিভাগ বা হেক্সাগোনাল সেগমেন্ট। এর উপরে রয়েছে সোনার আলট্রা-থিন আস্তরণ।

Follow Us

বিশ্বের বৃহত্তম এবং অন্যতম শক্তিশালী স্পেস টেলিস্কোপ নাসার James Webb স্পেস টেলিস্কোপ। এর মধ্যে রয়েছে ২১ ফুট ৪ ইঞ্চি অর্থাৎ ৬.৫ মিটারের বিশাল একটি আয়না। নাম তার গোল্ডেন মিরর। চলতি বছরের শেষভাগে বা আগামী বছর হয়তো লঞ্চ হবে এই টেলিস্কোপ। তার আগে শেষবারের মতো পৃথিবীতে নিজের সুবিশাল ‘গোল্ডেন মিরর’ আনফোল্ড করেছে নাসার James Webb স্পেস টেলিস্কোপ। অর্থাৎ আয়না সম্পূর্ণ ভাবে খুলে এক্সপ্যান্ড হয়েছে। তারপর ফের নিজস্থানে ফিরে এসেছে। এই সবটাই হয়েছে অটোম্যাটিক ভাবে। অর্থাৎ টেলিস্কোপের নিজস্ব মেকানিজমের মাধ্যমেই এই আয়না খোলা এবং যথাস্থানে ফিট হয়ে যাওয়া, পুরো ব্যাপারটা ঘটেছে।

১.৬ মিলিয়ন কিলোমিটারের সফরে পাড়ি দেবে নাসার এই বৃহত্তম টেলিস্কোপ। যাত্রা শুরুর আগে তাই চলছিল টেস্টিং। সেই সময়েই এই আয়নার খোলা হয়েছে। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ফাইনাল টেস্টিং হয়ে গিয়েছে। ব্রহ্মাণ্ডের উৎস এবং সৃষ্টির কারণ খোঁজার অভিযানে পাড়ি দেওয়া জন্য একদম তৈরি রয়েছে James Webb স্পেস টেলিস্কোপ। জানা গিয়েছে, এই সুবিশাল টেলিস্কোপ তৈরিতে খরচ হয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ প্রায় ৭৩,৪৪০ কোটি টাকা। -২৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেও কাজ করবে এই টেলিস্কোপ। Northrop Grumman Corporation নামের একটি মার্কিন মাল্টিন্যাশনাল এরোস্পেস এবং ডিফেন্স টেকনোলজি কোম্পানি এই টেলিস্কোপ নির্মাণ করেছে।

সেখানকার এক অধিকর্তা স্কট উইলবাই জানিয়েছেন, তাঁদের সংস্থার স্পেস পোর্ট রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ার রিডনডো বিচে। সেখান থেকে এই টেলিস্কোপ নিয়ে যাওয়া হবে ফ্রান্সে (French Guiana)। তারপির একটি Ariane 5 rocket লঞ্চের জন্য নাসা এই টেলিস্কোপ ব্যবহার করবে। আগামী অক্টোবর মাসের ৩১ তারিখ এই রকেট লঞ্চের পরিকল্পনা রয়েছে।

আরও পড়ুন- গ্রহাণু Bennu- র ছবি প্রকাশ করল নাসা, অনুমানের থেকে অনেক বেশি রুক্ষ, বলছেন বিজ্ঞানীরা

জানা গিয়েছে, নাসার James Webb স্পেস টেলিস্কোপে যে সুবিশাল আয়তনের আয়না রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ১৮টি ষড়ভুজাকৃতির বিভাগ বা হেক্সাগোনাল সেগমেন্ট। এর উপরে রয়েছে সোনার আলট্রা-থিন আস্তরণ। এই কোটিং থাকার ফলে, ইনফ্রারেড লাইট বা রশ্মির ভাল রিফ্লেকশন হবে এই আয়নার উপর। ১৬ ফুট অর্থাৎ ৫ মিটারের একটি রকেটের ভিতর জায়গা করে ফিট হয়ে যাবে এই বিশাল টেলিস্কোপ। তারপর পাড়ি দেবে মহাকাশে। মূলত মহাকাশে টেলিস্কোপের রিফ্লেক্টর হিসেবে কাজ করবে ওই পেল্লাই আয়না।

বিশ্বের বৃহত্তম এবং অন্যতম শক্তিশালী স্পেস টেলিস্কোপ নাসার James Webb স্পেস টেলিস্কোপ। এর মধ্যে রয়েছে ২১ ফুট ৪ ইঞ্চি অর্থাৎ ৬.৫ মিটারের বিশাল একটি আয়না। নাম তার গোল্ডেন মিরর। চলতি বছরের শেষভাগে বা আগামী বছর হয়তো লঞ্চ হবে এই টেলিস্কোপ। তার আগে শেষবারের মতো পৃথিবীতে নিজের সুবিশাল ‘গোল্ডেন মিরর’ আনফোল্ড করেছে নাসার James Webb স্পেস টেলিস্কোপ। অর্থাৎ আয়না সম্পূর্ণ ভাবে খুলে এক্সপ্যান্ড হয়েছে। তারপর ফের নিজস্থানে ফিরে এসেছে। এই সবটাই হয়েছে অটোম্যাটিক ভাবে। অর্থাৎ টেলিস্কোপের নিজস্ব মেকানিজমের মাধ্যমেই এই আয়না খোলা এবং যথাস্থানে ফিট হয়ে যাওয়া, পুরো ব্যাপারটা ঘটেছে।

১.৬ মিলিয়ন কিলোমিটারের সফরে পাড়ি দেবে নাসার এই বৃহত্তম টেলিস্কোপ। যাত্রা শুরুর আগে তাই চলছিল টেস্টিং। সেই সময়েই এই আয়নার খোলা হয়েছে। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ফাইনাল টেস্টিং হয়ে গিয়েছে। ব্রহ্মাণ্ডের উৎস এবং সৃষ্টির কারণ খোঁজার অভিযানে পাড়ি দেওয়া জন্য একদম তৈরি রয়েছে James Webb স্পেস টেলিস্কোপ। জানা গিয়েছে, এই সুবিশাল টেলিস্কোপ তৈরিতে খরচ হয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ প্রায় ৭৩,৪৪০ কোটি টাকা। -২৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেও কাজ করবে এই টেলিস্কোপ। Northrop Grumman Corporation নামের একটি মার্কিন মাল্টিন্যাশনাল এরোস্পেস এবং ডিফেন্স টেকনোলজি কোম্পানি এই টেলিস্কোপ নির্মাণ করেছে।

সেখানকার এক অধিকর্তা স্কট উইলবাই জানিয়েছেন, তাঁদের সংস্থার স্পেস পোর্ট রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ার রিডনডো বিচে। সেখান থেকে এই টেলিস্কোপ নিয়ে যাওয়া হবে ফ্রান্সে (French Guiana)। তারপির একটি Ariane 5 rocket লঞ্চের জন্য নাসা এই টেলিস্কোপ ব্যবহার করবে। আগামী অক্টোবর মাসের ৩১ তারিখ এই রকেট লঞ্চের পরিকল্পনা রয়েছে।

আরও পড়ুন- গ্রহাণু Bennu- র ছবি প্রকাশ করল নাসা, অনুমানের থেকে অনেক বেশি রুক্ষ, বলছেন বিজ্ঞানীরা

জানা গিয়েছে, নাসার James Webb স্পেস টেলিস্কোপে যে সুবিশাল আয়তনের আয়না রয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ১৮টি ষড়ভুজাকৃতির বিভাগ বা হেক্সাগোনাল সেগমেন্ট। এর উপরে রয়েছে সোনার আলট্রা-থিন আস্তরণ। এই কোটিং থাকার ফলে, ইনফ্রারেড লাইট বা রশ্মির ভাল রিফ্লেকশন হবে এই আয়নার উপর। ১৬ ফুট অর্থাৎ ৫ মিটারের একটি রকেটের ভিতর জায়গা করে ফিট হয়ে যাবে এই বিশাল টেলিস্কোপ। তারপর পাড়ি দেবে মহাকাশে। মূলত মহাকাশে টেলিস্কোপের রিফ্লেক্টর হিসেবে কাজ করবে ওই পেল্লাই আয়না।

Next Article