কোভিডের সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হাসপাতাকে কোভিড রুগীদের পাশে থেকে কাজ করেছিলেন। অনেকেই কাজ করলেও ঝুঁকি না নিয়ে কাজ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন অনেকেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জীবন মরণ বাজি রেখে ২২ জন কাজ করেছিলেন। আর তাদের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল মেডিকেল কলেজ চালু হলে এই ২২ জন কে আগে নিয়োগ করা হবে। কিন্তু তা হয়নি। প্রতিশ্রুতি প্রতিশ্রুতিতেই থেকে গেছে।নিয়োগ হয়েছে। কিন্তু এই ২২ জনকে নেওয়া হয়নি। গোপনে অন্যদের নিয়োগ করা হয়েছে। তাই এরই প্রতিবাদে ও অবিলম্বে তাদের নিয়োগ করার দাবিতে এই বাইশ জন আরামবাগ শহরে পোষ্টার হাতে র্যালি বের করেন। হাতে পোষ্টার নিয়ে তারা শহরের রাস্তায় ঘুরে বেড়ান। তাদের দাবি পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে ২২ জন কোভিডের সময়ে হাসপাতালে জীবন মরণপণ নিয়ে নিরলস ভাবে কাজ করে ছিলেন। আজ তাদের পরিবার বিপন্ন। পরিবার পরিজনদের বাঁচাতে তারা র্যালি বের করে দাবি তুলেছেন যাতে তাদের ২২ জন কে নিয়োগ পত্র দেওয়া হয়। তা নাহলে তারা আরোও বড় সড় আন্দোলনে নামবেন বলেও হুমকি দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই TV9 বাংলায় খবর সম্প্রচার হয়েছিল আরামবাগ প্রফুল্ল চন্দ্র সেন গভমেন্ট মেডিকেল কলেজে নিয়োগ দুর্নীতিকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের কাউন্সিলকে মারধর করে তৃণমূলেরই লোকজন। অভিযোগ ওঠে টাকার বিনিময়ে কর্মী নিয়োগ হচ্ছে। এই নিয়ে তোলপাড় পড়ে যায়।
আরামবাগ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিন্সিপাল রমাপ্রসাদ রায় বলেন “আমার কিছু বলার নেই। রাজ্য সরকারের নিয়ম অনুযায়ী চুক্তির ভিত্তিতে এই ঠিকাদার নিয়োগ হয়। আর সেই ঠিকাদারই এই নিয়োগ দেবেন। এটা সম্পূর্ণ আমার এক্তিয়ারের বাইরে। এটা কোন চাকরি না,এটা পুরোপুরি অস্থায়ী ভিত্তিতে এক বছরের জন্য নিয়োগ। আমার কিছু করার নেই।আমাকে চাপ দিলেও আমি কিছুই করতে পারব না।”
যদিও এই নিয়ে আরামবাগের বিজেপি বিধায়ক মধুসূদন বাগ বলেন “কোভিড যোদ্ধা যারা অবস্থান বিক্ষোভ করছে তারা সঙ্গত কারণেই করছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছে স্বজন-প্রশনের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। জীবন এবং মৃত্যুর মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোভিড যোদ্ধাদের নিয়োগ না দিয়ে যাদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে টাকা নিয়ে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে গুঞ্জন। টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার দুর্নীতি এই যে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে রয়েছে সেই দুর্নীতি থেকে বেরিয়ে এসে সেভাবে নিয়োগ দিতে হবে। করোনা যোদ্ধা যারা তাদের নিয়োগ দেওয়া হোক। তারা যে লড়াই আন্দোলন করছে তাদের পাশে আমরা রয়েছি।”
যদিও এই নিয়ে আরামবাগের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক তথা রুগী কল্যাণ সমিতির সভাপতি কৃষ্ণচন্দ্র সাতরা ক্যামেরার সামনেই আসতে চাইছেন না।
এই বিষয়ে আরামবাগ পুরসভার চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল নেতা সমীর ভান্ডারি বলেন,প্রকৃত কোভিড যোদ্ধা যারা তারাই অগ্রাধিকার পাবেন। ওসব ধর্না, মিটিং মিছিল করে কিছু হবে না।ঠিক সময়েই কাজ হয়ে যাবে।
কোভিডের সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হাসপাতাকে কোভিড রুগীদের পাশে থেকে কাজ করেছিলেন। অনেকেই কাজ করলেও ঝুঁকি না নিয়ে কাজ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন অনেকেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জীবন মরণ বাজি রেখে ২২ জন কাজ করেছিলেন। আর তাদের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল মেডিকেল কলেজ চালু হলে এই ২২ জন কে আগে নিয়োগ করা হবে। কিন্তু তা হয়নি। প্রতিশ্রুতি প্রতিশ্রুতিতেই থেকে গেছে।নিয়োগ হয়েছে। কিন্তু এই ২২ জনকে নেওয়া হয়নি। গোপনে অন্যদের নিয়োগ করা হয়েছে। তাই এরই প্রতিবাদে ও অবিলম্বে তাদের নিয়োগ করার দাবিতে এই বাইশ জন আরামবাগ শহরে পোষ্টার হাতে র্যালি বের করেন। হাতে পোষ্টার নিয়ে তারা শহরের রাস্তায় ঘুরে বেড়ান। তাদের দাবি পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে ২২ জন কোভিডের সময়ে হাসপাতালে জীবন মরণপণ নিয়ে নিরলস ভাবে কাজ করে ছিলেন। আজ তাদের পরিবার বিপন্ন। পরিবার পরিজনদের বাঁচাতে তারা র্যালি বের করে দাবি তুলেছেন যাতে তাদের ২২ জন কে নিয়োগ পত্র দেওয়া হয়। তা নাহলে তারা আরোও বড় সড় আন্দোলনে নামবেন বলেও হুমকি দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই TV9 বাংলায় খবর সম্প্রচার হয়েছিল আরামবাগ প্রফুল্ল চন্দ্র সেন গভমেন্ট মেডিকেল কলেজে নিয়োগ দুর্নীতিকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের কাউন্সিলকে মারধর করে তৃণমূলেরই লোকজন। অভিযোগ ওঠে টাকার বিনিময়ে কর্মী নিয়োগ হচ্ছে। এই নিয়ে তোলপাড় পড়ে যায়।
আরামবাগ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিন্সিপাল রমাপ্রসাদ রায় বলেন “আমার কিছু বলার নেই। রাজ্য সরকারের নিয়ম অনুযায়ী চুক্তির ভিত্তিতে এই ঠিকাদার নিয়োগ হয়। আর সেই ঠিকাদারই এই নিয়োগ দেবেন। এটা সম্পূর্ণ আমার এক্তিয়ারের বাইরে। এটা কোন চাকরি না,এটা পুরোপুরি অস্থায়ী ভিত্তিতে এক বছরের জন্য নিয়োগ। আমার কিছু করার নেই।আমাকে চাপ দিলেও আমি কিছুই করতে পারব না।”
যদিও এই নিয়ে আরামবাগের বিজেপি বিধায়ক মধুসূদন বাগ বলেন “কোভিড যোদ্ধা যারা অবস্থান বিক্ষোভ করছে তারা সঙ্গত কারণেই করছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছে স্বজন-প্রশনের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। জীবন এবং মৃত্যুর মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোভিড যোদ্ধাদের নিয়োগ না দিয়ে যাদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে টাকা নিয়ে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে গুঞ্জন। টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার দুর্নীতি এই যে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে রয়েছে সেই দুর্নীতি থেকে বেরিয়ে এসে সেভাবে নিয়োগ দিতে হবে। করোনা যোদ্ধা যারা তাদের নিয়োগ দেওয়া হোক। তারা যে লড়াই আন্দোলন করছে তাদের পাশে আমরা রয়েছি।”
যদিও এই নিয়ে আরামবাগের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক তথা রুগী কল্যাণ সমিতির সভাপতি কৃষ্ণচন্দ্র সাতরা ক্যামেরার সামনেই আসতে চাইছেন না।
এই বিষয়ে আরামবাগ পুরসভার চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল নেতা সমীর ভান্ডারি বলেন,প্রকৃত কোভিড যোদ্ধা যারা তারাই অগ্রাধিকার পাবেন। ওসব ধর্না, মিটিং মিছিল করে কিছু হবে না।ঠিক সময়েই কাজ হয়ে যাবে।