Artificial Intelligence: পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে হাঁটাল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা!
এক ব্যক্তি পক্ষাঘাতগ্রস্ত ছিল তাঁর কোমর থেকে শুরু করে পা পর্যন্ত। সোই ব্যক্তির নাম ছিল গর্ট-জান ওস্কাম। ২০১১ সাল থেকে এই পক্ষাঘাতগ্রস্ত অবস্থা ছিল সেই ব্যক্তির । ১২ বছর লড়াই করার পর ওস্কাম আবার হাঁটতে পারলেন। সবাইকে অবাক করে দিয়েছিল সেই ব্যক্তি । সেই ব্যক্তির বয়স ৪০ বছর। কৃত্রিম মেধার জন্য সেই ব্যক্তির মাথা এবং মেরুদণ্ডকে সংযোগ করে পুনরুজ্জীবিত করে
আমাদের জীবনে সব পদক্ষেপে ব্যবহার করা হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে। বিদেশে বিভিন্ন বড় বড় সংস্থা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করছেন। বিদেশে অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য। Google,Microsoft এই সব সংস্থা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছেন। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে এআই একটি দারুণ কজ করে দেখাল। এআই কে ব্যবহার করে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বিপ্লব আনা যেতে পারে। এক ব্যক্তি পক্ষাঘাতগ্রস্ত ছিল তাঁর কোমর থেকে শুরু করে পা পর্যন্ত। সোই ব্যক্তির নাম ছিল গর্ট-জান ওস্কাম। ২০১১ সাল থেকে এই পক্ষাঘাতগ্রস্ত অবস্থা ছিল সেই ব্যক্তির । ১২ বছর লড়াই করার পর ওস্কাম আবার হাঁটতে পারলেন। সবাইকে অবাক করে দিয়েছিল সেই ব্যক্তি । সেই ব্যক্তির বয়স ৪০ বছর। কৃত্রিম মেধার জন্য সেই ব্যক্তির মাথা এবং মেরুদণ্ডকে সংযোগ করে পুনরুজ্জীবিত করে। ডাক্তাররা তাঁকে বলেছিলেন,তিনি কখনও হাঁটাতে পারবেন না। তাই তিনি কখনও ভাবতে পারেননি যে তিনি আবার হাঁটতে পারবেন। ২০১১ সালে সাইকেল দুর্ঘটনার জন্য ওস্কাম পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়েন। বিজ্ঞানীরা কঠোর পরিশ্রম করেনে ১০ বছর ধরে। তাঁর মেরুদণ্ড এবং মস্তিষ্কের মধ্যে গবেষকরা বানিয়ে ছিলেন একটি ডিজিটাল সেতু।পায়ের পেশীগুলিকে সজাগ করে তোলা হয় ইমপ্ল্যান্টের মাধ্যমে। এই ইমপ্ল্যান্ট তাঁর চিন্তা এবং ভাবনাগুলোকে কর্মে রূপান্তরিত করে। সেই সেতুর সাহায্যে তিনি আবার হাঁটতে পারলেন।