লকডাউনে কর্মহীন এক মহিলা শুরু করেন হোম বেকারি। বন্ধুদের পাশে পাওয়ায় বাড়ে তাঁর ব্যবসা। তারপর করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে যখন আক্রান্ত শহর, তখন তাঁরা ভাবলেন ভাল-ভাল পদ রেঁধে বিলাসিতা করার সময় এখন নয়। সময়ের দাবিতে তাই-ই তৈরি হল আনাড়ির কোভিড কিচেন। এখন দৈনিক প্রায় দেড়শো মানুষের জন্য খাবার রান্না করে তাঁদের বাড়ি-বাড়ি পৌঁছে দেন ওঁরা। আর পুরোটাই হয় পেশাদার ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ মেনে। রোজ দক্ষিণ কলকাতার ১৫০ জন মানুষ খাবার পাচ্ছেন এখান থেকে। যাঁদের লকডাউনে গিয়েছে কাজ, সেই সমস্ত পরিবারকে বিনামূল্যে খাবার দেওয়া ছাড়াও তাঁদের চিকিৎসায়ও সাহায্য করে এই সংস্থা। আনাড়িকে পাশে পেয়ে কঠিন এই সময়টায় একটু হলেও স্বস্তির আভাস পাচ্ছেন সেই মানুষগুলো।
লকডাউনে কর্মহীন এক মহিলা শুরু করেন হোম বেকারি। বন্ধুদের পাশে পাওয়ায় বাড়ে তাঁর ব্যবসা। তারপর করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে যখন আক্রান্ত শহর, তখন তাঁরা ভাবলেন ভাল-ভাল পদ রেঁধে বিলাসিতা করার সময় এখন নয়। সময়ের দাবিতে তাই-ই তৈরি হল আনাড়ির কোভিড কিচেন। এখন দৈনিক প্রায় দেড়শো মানুষের জন্য খাবার রান্না করে তাঁদের বাড়ি-বাড়ি পৌঁছে দেন ওঁরা। আর পুরোটাই হয় পেশাদার ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ মেনে। রোজ দক্ষিণ কলকাতার ১৫০ জন মানুষ খাবার পাচ্ছেন এখান থেকে। যাঁদের লকডাউনে গিয়েছে কাজ, সেই সমস্ত পরিবারকে বিনামূল্যে খাবার দেওয়া ছাড়াও তাঁদের চিকিৎসায়ও সাহায্য করে এই সংস্থা। আনাড়িকে পাশে পেয়ে কঠিন এই সময়টায় একটু হলেও স্বস্তির আভাস পাচ্ছেন সেই মানুষগুলো।