Cyber Crime: গলা ‘বিকৃত’ করে একটা ফোন, বিদেশ থেকে সোজা টাকা চলে আসত সল্টলেকের অ্যাকাউন্টে

Dec 08, 2022 | 3:20 PM

Cyber Fraud: কলকাতা পুলিশের সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, অফিস থেকেই বিদেশি নাগরিকদের প্রতারণা করা হচ্ছিল টেক সাপোর্ট দেওয়ার নামে। অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকার নাগরিকদের 'ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল' ব্যবহার করে ফোন করতেন প্রতারকরা।

Follow Us

কলকাতা: এই যুগ ইন্টারনেটের যুগ। বিল পেমেন্ট থেকে শপিং, খাওয়াদাওয়া থেকে অন্যান্য যেকোনও আর্থিক লেনদেন – সকল ক্ষেত্রেই চলছে ইউপিআই (UPI) পেমেন্ট। মানুষের এই অনলাইন নির্ভরতার সুযোগেই বাড়ছে প্রতারণা চক্র। একটা ক্লিক, ব্যাস! কিছু বুঝে ওঠার আগেই নিমেষে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট। গত কয়েক মাসে কলকাতার সল্টলেক (SaltLake) ও নিউটাউন (Newtown) চত্বরে ধরা পড়েছে একের পর এক অনলাইন প্রতারণা চক্র। কলকাতা কি বাংলার জামতাড়া?

সাইবার অপরাধের ডেরা ভুয়ো কল সেন্টার। আর কলকাতায় ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা অফিসগুলোই এখন পুলিশি নজরদারির আওতায়। সল্টলেকের অফিসপাড়াই কি বাংলার জামতাড়া? উঠছে এই প্রশ্ন। অফিসের আড়ালে চলছে কল, মেসেজ বা অন্যান্য উপায়ে প্রতারণা চক্র। প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভারত ছাড়িয়ে বিদেশে ছড়াচ্ছে প্রতারণার ফাঁদ।

সূত্রের খবর মোতাবেক আগেই তথ্য পেয়েছিল পুলিশ। বুধবার মার্লিন ইনফিনিটি টাওয়ারে হঠাৎই হানা দেয় বিধাননগর ইলেকট্রনিক কমপ্লেক্স থানার পুলিশ। সামনে আসে টেক সাপোর্টের নাম করে চলা বিশাল প্রতারণা চক্রের হাল-হকিকত। আপাতত ১১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনায় উদ্ধার হয়েছে কম্পিউটার, হার্ড ডিস্ক, ল্যাপটপ, স্মার্ট ফোন ও রাউটার। বহু ডেবিট কার্ডের পাশাপাশি চেক বই, রাবার স্ট্যাম্প, কাস্টমার-ডেটা সহ অন্যান্য বহু জাল নথিও মিলেছে।

কলকাতা পুলিশের সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, অফিস থেকেই বিদেশি নাগরিকদের প্রতারণা করা হচ্ছিল টেক সাপোর্ট দেওয়ার নামে। মূলত অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকার নাগরিকদের ‘ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল’ ব্যবহার করে ফোন করতেন প্রতারকরা। শিকার ফাঁদে পা দিলেই কম্পিউটারে সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করার পরামর্শ। সেটা ডাউনলোড হলেই হ্যাক হত যন্ত্র। মোবাইল হোক বা ব্যক্তিগত ল্যাপটপ, সবকিছুই এভাবে চলে আসত প্রতারকের নখদর্পণে। সূত্রের খবর, প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হত, তারপর ‘সুইফট ট্রান্সফার’ নামক সফ্টওয়্যারের সাহায্যে সেই অর্থ নিয়ে আসা হত ভারতীয় অ্যাকাউন্টে।

কলকাতা: এই যুগ ইন্টারনেটের যুগ। বিল পেমেন্ট থেকে শপিং, খাওয়াদাওয়া থেকে অন্যান্য যেকোনও আর্থিক লেনদেন – সকল ক্ষেত্রেই চলছে ইউপিআই (UPI) পেমেন্ট। মানুষের এই অনলাইন নির্ভরতার সুযোগেই বাড়ছে প্রতারণা চক্র। একটা ক্লিক, ব্যাস! কিছু বুঝে ওঠার আগেই নিমেষে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট। গত কয়েক মাসে কলকাতার সল্টলেক (SaltLake) ও নিউটাউন (Newtown) চত্বরে ধরা পড়েছে একের পর এক অনলাইন প্রতারণা চক্র। কলকাতা কি বাংলার জামতাড়া?

সাইবার অপরাধের ডেরা ভুয়ো কল সেন্টার। আর কলকাতায় ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা অফিসগুলোই এখন পুলিশি নজরদারির আওতায়। সল্টলেকের অফিসপাড়াই কি বাংলার জামতাড়া? উঠছে এই প্রশ্ন। অফিসের আড়ালে চলছে কল, মেসেজ বা অন্যান্য উপায়ে প্রতারণা চক্র। প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভারত ছাড়িয়ে বিদেশে ছড়াচ্ছে প্রতারণার ফাঁদ।

সূত্রের খবর মোতাবেক আগেই তথ্য পেয়েছিল পুলিশ। বুধবার মার্লিন ইনফিনিটি টাওয়ারে হঠাৎই হানা দেয় বিধাননগর ইলেকট্রনিক কমপ্লেক্স থানার পুলিশ। সামনে আসে টেক সাপোর্টের নাম করে চলা বিশাল প্রতারণা চক্রের হাল-হকিকত। আপাতত ১১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনায় উদ্ধার হয়েছে কম্পিউটার, হার্ড ডিস্ক, ল্যাপটপ, স্মার্ট ফোন ও রাউটার। বহু ডেবিট কার্ডের পাশাপাশি চেক বই, রাবার স্ট্যাম্প, কাস্টমার-ডেটা সহ অন্যান্য বহু জাল নথিও মিলেছে।

কলকাতা পুলিশের সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, অফিস থেকেই বিদেশি নাগরিকদের প্রতারণা করা হচ্ছিল টেক সাপোর্ট দেওয়ার নামে। মূলত অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকার নাগরিকদের ‘ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল’ ব্যবহার করে ফোন করতেন প্রতারকরা। শিকার ফাঁদে পা দিলেই কম্পিউটারে সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করার পরামর্শ। সেটা ডাউনলোড হলেই হ্যাক হত যন্ত্র। মোবাইল হোক বা ব্যক্তিগত ল্যাপটপ, সবকিছুই এভাবে চলে আসত প্রতারকের নখদর্পণে। সূত্রের খবর, প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হত, তারপর ‘সুইফট ট্রান্সফার’ নামক সফ্টওয়্যারের সাহায্যে সেই অর্থ নিয়ে আসা হত ভারতীয় অ্যাকাউন্টে।

Next Video