জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। জোশীমঠ জুড়ে শুধুই ধ্বংসের চিহ্ন। রবিবার রাতভর উদ্ধারকাজ চালিয়েছে আইটিবিপি। এখনও অবধি ১৪ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। হদিশ নেই ১৭০ জনের। ১৩টি গ্রাম একেবারে বিচ্ছিন্ন। প্রকৃতির রোষে তছনছ হয়ে গিয়েছে তপোবন বাঁধ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পিপলকোটি পাওয়ার প্রজেক্ট, ঋষিগঙ্গা বিদ্যুৎ প্রকল্প। বিপর্যয়ের কারণ খুঁজতে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিশেষজ্ঞ দল। অন্যদিকে চামোলি নদীতে জল বাড়তে থাকায় উত্তরাখণ্ডজুড়ে হাই অ্যালার্ট জারি করেছে পুলিশ।
জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। জোশীমঠ জুড়ে শুধুই ধ্বংসের চিহ্ন। রবিবার রাতভর উদ্ধারকাজ চালিয়েছে আইটিবিপি। এখনও অবধি ১৪ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। হদিশ নেই ১৭০ জনের। ১৩টি গ্রাম একেবারে বিচ্ছিন্ন। প্রকৃতির রোষে তছনছ হয়ে গিয়েছে তপোবন বাঁধ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পিপলকোটি পাওয়ার প্রজেক্ট, ঋষিগঙ্গা বিদ্যুৎ প্রকল্প। বিপর্যয়ের কারণ খুঁজতে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিশেষজ্ঞ দল। অন্যদিকে চামোলি নদীতে জল বাড়তে থাকায় উত্তরাখণ্ডজুড়ে হাই অ্যালার্ট জারি করেছে পুলিশ।