Dev Anand: জুয়েল থিফের পকেটমারি বুঝেও চুপ দেব আনন্দ
১৯৫৬ মুক্তি পায় দেবানন্দের 'পকেট মার'। আর ১৯৬৯ মুক্তি পায় দেব আনন্দের 'জুয়েল থিফ'। এই দুই ছবিই চৌর্যবৃত্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। দুটি হিট ছবিতেই প্রশংসা পান সুপারস্টার দেব আনন্দ।অথচ তাঁকেই কিনা পড়তে হয় পকেটমারের খপ্পরে। ১৯৫৯ এ 'জুয়েল থিফ' এর প্রিমিয়ার শো হবার কথা ছিল দিল্লিতে।
১৯৫৬ মুক্তি পায় দেবানন্দের ‘পকেট মার’। আর ১৯৬৯ মুক্তি পায় দেব আনন্দের ‘জুয়েল থিফ’। এই দুই ছবিই চৌর্যবৃত্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। দুটি হিট ছবিতেই প্রশংসা পান সুপারস্টার দেব আনন্দ।অথচ তাঁকেই কিনা পড়তে হয় পকেটমারের খপ্পরে। ১৯৫৯ এ ‘জুয়েল থিফ’ এর প্রিমিয়ার শো হবার কথা ছিল দিল্লিতে। দেব আনন্দ তখন দার্জিলিংয়ে। বিমান যাত্রা করে তিনি পৌঁছন দিল্লিতে, হাজির হন প্রিমিয়ারে।
গাড়ি থেকে নেমে হলে ঢোকার সময় তিনি অনুভব করেন তাঁর মানিব্যাগটি পকেট থেকে হাওয়া হয়েছে। ‘জুয়েল থিফ’ এর হিরো বুঝতে পারেন কোনও পাকা চোরের কাজ এটি। কিন্তু সেই মুহূর্তে তিনি কিছু বলেননি। ওই ব্যাগে ছিল প্রায় ১৫ হাজার টাকা, যার বর্তমান অর্থমূল্য সাড়ে ৭ লক্ষের মতো। পরবর্তীকালে দেব আনন্দ বলেছিলেন। তাঁর চুরি যাওয়া টাকা দিয়ে কেউ তাঁরই ছবি দেখছে, আনন্দ করছে, এতো কম কথা নয়। পয়সা দিয়ে তো স্টারডম কেনা যায় না। তাই তিনি চুপ ছিলেন।