Hooghly Zilla Parishad: 'ঘর, চেয়ার পয়া বা অপয়া হয় না'

Hooghly Zilla Parishad: ‘ঘর, চেয়ার পয়া বা অপয়া হয় না’

TV9 Bangla Digital

| Edited By: Moumita Das

Updated on: Sep 14, 2023 | 8:56 PM

পঞ্চায়েত নির্বাচনে হুগলি জেলা পরিষদের ৫৩ টি আসনের মধ্যে ৫১ টি আসন জিতে বোর্ড গঠন করেছে তৃণমূল।স্থায়ী সমিতি গঠনের পর বৃহস্পতিবার নয় জন কর্মাধ্যক্ষ তাদের দায়িত্ব বুঝে নেন।তারকেশ্বরের ৩৬ নম্বর জেলা পরিষদের আসন থেকে জয়ী হয়ে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ হয়েছেন দেবীপ্রসাদ রক্ষিত

শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় হুগলি জেলা পরিষদের জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ থাকাকালীন গ্রেফতার হয়েছিলেন। তারপর কেটে গেছে ছয় মাস।পঞ্চায়েত নির্বাচনে হুগলি জেলা পরিষদের ৫৩ টি আসনের মধ্যে ৫১ টি আসন জিতে বোর্ড গঠন করেছে তৃণমূল।স্থায়ী সমিতি গঠনের পর বৃহস্পতিবার নয় জন কর্মাধ্যক্ষ তাদের দায়িত্ব বুঝে নেন।তারকেশ্বরের ৩৬ নম্বর জেলা পরিষদের আসন থেকে জয়ী হয়ে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ হয়েছেন দেবীপ্রসাদ রক্ষিত।২০১৮ সালে যে আসন থেকে জিতে একই দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ হয়েছিলেন হুগলি জেলার প্রাক্তন যুব তৃণমূল সভাপতি শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়।নিয়োগ দূর্নীতিতে অভিযুক্ত হয়ে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়ে জেল হেফাজতে রয়েছেন প্রাক্তন তৃণমূল নেতা।তার ছেড়ে যাওয়া সেই দপ্তর সেই ঘর সেই চেয়ারে বসে কর্মাধ্যক্ষ দেবীপ্রসাদ বললেন,আসন কারো ব্যক্তিগত না।শান্তনুর বাড়ি বলাগড়ে আমার বাড়ি তারকেশ্বর।আগে ওই আসন ছিল ৩৪ এবার হয়েছে ৩৬ তারকেশ্বর বিধানসভার মধ্যে এই আসন।দল যখন যাকে মনোনয়ন দেয় সে নির্বাচিত হন।উনি তখন জিতেছিলেন আমি এবার জিতেছি।জনগণ যাকে ভোট দেবে সে নির্বাচিত হবে।উনি জেল বন্দী এই দায়ভার ওনার নিজের।যে ভুল করবে তার দায় তাকেই নিতে হবে।শান্তনু যে ঘরে বা যে চেয়ারে বসতেন সেখানে বসতে অন্য রকম অনুভূতি হবে না বলে মনে করেন দেবীপ্রসাদ রক্ষিত।জেলা পরিষদে কান পাতলে কানাঘুষো শোনা যায় ওই ঘর অপয়া।তবে দেবীপ্রসাদের মনে হয় আজকের দিনে বিজ্ঞানের যুগে দাঁড়িয়ে এসব কিছু মনে হয়নি।