কলকাতা: সামনে পুজো। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসবকে লক্ষ্য করে তৈরি হচ্ছে বাংলা। আর এরই মাঝে পশ্চিমবঙ্গে আবারও নিম্নচাপের ভ্রুকুটি। রাতভর নাগাড়ে বর্ষণে কলকাতায় জমেছে জল। জেলার অবস্থাও তথৈবচ। সপ্তাহের প্রথম দিনেই দুর্যোগে নাজেহাল জনসাধারণ। পুজোয় ভাসবে বাংলা? স্বাভাবিকভাবেই উঠছে প্রশ্ন।
কিছুটা শক্তি খুইয়ে মধ্যপ্রদেশের দিকে সরেছে নিম্নচাপ, যদিও ছাড় নেই বৃষ্টিতে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিল মৌসম ভবন। নিম্নচাপ ও মৌসুমি অক্ষরেখার জোড়া প্ৰভাবে শেষ ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টি হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর ও হাওড়ায়। ৬০ মিমি বৃষ্টি হয়েছে আলিপুরে। অন্যদিকে দিঘায় বর্ষণের পরিমাণ প্রায় ১১৩.৭ মিমি!
শনিবার থেকে লাগাতার বৃষ্টিতে ধুয়ে যাচ্ছে মাটির বাঁধ। কটালের জেরে ঘোর বিপদে সুন্দরবন অঞ্চলের নাগরিকরা। প্রবল জলের তোড়ে রায়দিঘির মণি নদীর বাঁধে দেখা দেয় ফাটল। আর এরপর জোয়ার আসতেই গোদের উপর বিষফোঁড়া! বাঁধ ভেসে গিয়ে জল ঢুকতে শুরু করে গ্রামে। নিরাশ্রয় হয়ে পড়েন বহু গ্রামবাসী। কটালের জলে প্লাবিত কচুবেড়িয়া ও ফ্রেজারগঞ্জ এলাকা। কাকদ্বীপ ও ডায়মন্ড হারবারের নিচু এলাকাও জলমগ্ন বলে খবর। অন্যদিকে সমুদ্রে জলোচ্ছ্বাস থাকার কারণে সমুদ্রতটে চলছে মাইকিং। মঙ্গলবার পর্যন্ত দিঘা, বকখালি, গঙ্গাসাগরে সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন।
কলকাতা: সামনে পুজো। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসবকে লক্ষ্য করে তৈরি হচ্ছে বাংলা। আর এরই মাঝে পশ্চিমবঙ্গে আবারও নিম্নচাপের ভ্রুকুটি। রাতভর নাগাড়ে বর্ষণে কলকাতায় জমেছে জল। জেলার অবস্থাও তথৈবচ। সপ্তাহের প্রথম দিনেই দুর্যোগে নাজেহাল জনসাধারণ। পুজোয় ভাসবে বাংলা? স্বাভাবিকভাবেই উঠছে প্রশ্ন।
কিছুটা শক্তি খুইয়ে মধ্যপ্রদেশের দিকে সরেছে নিম্নচাপ, যদিও ছাড় নেই বৃষ্টিতে। আগামী ৭২ ঘণ্টায় ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিল মৌসম ভবন। নিম্নচাপ ও মৌসুমি অক্ষরেখার জোড়া প্ৰভাবে শেষ ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টি হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর ও হাওড়ায়। ৬০ মিমি বৃষ্টি হয়েছে আলিপুরে। অন্যদিকে দিঘায় বর্ষণের পরিমাণ প্রায় ১১৩.৭ মিমি!
শনিবার থেকে লাগাতার বৃষ্টিতে ধুয়ে যাচ্ছে মাটির বাঁধ। কটালের জেরে ঘোর বিপদে সুন্দরবন অঞ্চলের নাগরিকরা। প্রবল জলের তোড়ে রায়দিঘির মণি নদীর বাঁধে দেখা দেয় ফাটল। আর এরপর জোয়ার আসতেই গোদের উপর বিষফোঁড়া! বাঁধ ভেসে গিয়ে জল ঢুকতে শুরু করে গ্রামে। নিরাশ্রয় হয়ে পড়েন বহু গ্রামবাসী। কটালের জলে প্লাবিত কচুবেড়িয়া ও ফ্রেজারগঞ্জ এলাকা। কাকদ্বীপ ও ডায়মন্ড হারবারের নিচু এলাকাও জলমগ্ন বলে খবর। অন্যদিকে সমুদ্রে জলোচ্ছ্বাস থাকার কারণে সমুদ্রতটে চলছে মাইকিং। মঙ্গলবার পর্যন্ত দিঘা, বকখালি, গঙ্গাসাগরে সমুদ্রস্নানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন।