আলিপুরদুয়ার: আশা-আশঙ্কার দোলাচলে ডুয়ার্সের জয়ন্তীর পর্যটন। নোটিস উঠলেও জট কাটেনি। পর্যটনের ভরা মরশুমে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের এই নোটিসে কার্যত ক্ষতির মুখে জয়ন্তীর পর্যটন ব্যবসায়ীরা। নোটিস খুলে নিলেও আদৌ বক্সার জয়ন্তীতে পর্যটক রা রাত্রিবাস করতে পারবেন কিনা সে বিষয়ে অন্ধকারে পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
পর্যটন ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্যসভার সাংসদ প্রকাশ চিক বড়াইক বৈঠক করলেও আদৌ কতটা ফলপ্রসূ হবে তা নিয়ে ধন্দে জয়ন্তীর পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
কলকাতা হাইকোর্টে এ নিয়ে শুনানি রয়েছে। সে দিকে তাকিয়ে জয়ন্তীর পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
যদিও নোটিস তুলে নেওয়া হলেও যে সব পর্যটন ব্যবসায়ীদের হাতে নোটিস দেওয়া হয়েছে সে গুলির কী হবে? ফলে এ নিয়ে দোলাচালে পর্যটন ব্যবসায়ীরা। এব্যাপারে পর্যটন ব্যবসায়ী অয়ন নাইডু বলেন, “এই ভরা মরশুমে এখানে পর্যটনের ব্যাপক ক্ষতি।হাইকোর্টে শুনানি রয়েছে। মানুষের স্বার্থে রায় হবে।”
এদিকে আরেক পর্যটন ব্যাবসায়ী জগদীশ ওঁরাও বলেন, “নোটিস দেওয়ার পর প্রচুর ক্ষতি হয়েছে আমাদের। নোটিস তুলে নিলেও যাঁদের ব্যাক্তিগত ভাবে দিয়েছে, তাঁদের কাছ থেকে তো তুলে নেয়নি। তাই আমরা কঠিন অবস্থার মধ্যে আছি।” পর্যটনের এই ভরা মরশুমে তাই দ্বিধায় পর্যটন ব্যবসায়ীরা। তাহলে কি হোমস্টে, হোটেল, রেস্তোরাঁ, রিসর্ট সব আগের মতই খোলা থাকবে পর্যটকদের জন্য? জানেন না পর্যটন ব্যবসায়ীরা।