ভরা মরশুমে বক্সায় বন্ধ হোম-স্টে, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

Sujit Roy | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Dec 23, 2024 | 10:47 PM

Alipurduar: এদিকে আরেক পর্যটন ব্যাবসায়ী জগদীশ ওঁরাও বলেন, "নোটিস দেওয়ার পর প্রচুর ক্ষতি হয়েছে আমাদের।তবে নোটিস তুলে নিলেও যাদের ব্যক্তিগত ভাবে দিয়েছে তাঁদের কাছ থেকে তো তুলে নেয়নি। তাই আমরা কঠিন অবস্থার মধ্যে আছি।"

ভরা মরশুমে বক্সায় বন্ধ হোম-স্টে, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
বক্সার হোটেল নিয়ে দোলাচলে
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

আলিপুরদুয়ার: আশা-আশঙ্কার দোলাচলে ডুয়ার্সের জয়ন্তীর পর্যটন। নোটিস উঠলেও জট কাটেনি।পর্যটনের ভরা মরশুমে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের এই নোটিশে কার্যত ক্ষতির মুখে জয়ন্তীর পর্যটন ব্যবসায়ীরা। মূলত, শীতকালে ভিড় বাড়ে বক্সায়। তবে এই মামলায় হাইকোর্টে ঝুলে থাকায় মাথায় হাত পর্যটন ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত। আপাতত ১০ জানুয়ারির আগে হোমস্টে গুলিতে থাকতে পারবেন না পর্যটকরা। কারণ সোমবার এই মামলায় কোনও নির্দেশ দেয়নি আদালত।

এই বিষয়ে পর্যটন ব্যাবসায়ী অয়ন নাইডু বলেন, “এই ভরা মরশুমে এখানে পর্যটনের ব্যাপক ক্ষতি। জয়ন্তীর বিভিন্ন জায়গায় যে নোটিসগুলি টাঙানো ছিল তা তুলে নেওয়া হয়েছে। এখানকার সব পর্যটকদের বাইরে শিফট করে দেওয়া হয়েছে। সবাই এ নিয়ে দ্বিধার মধ্যে আছে।”

এদিকে আরেক পর্যটন ব্যাবসায়ী জগদীশ ওঁরাও বলেন, “নোটিস দেওয়ার পর প্রচুর ক্ষতি হয়েছে আমাদের।তবে নোটিস তুলে নিলেও যাদের ব্যক্তিগত ভাবে দিয়েছে তাঁদের কাছ থেকে তো তুলে নেয়নি। তাই আমরা কঠিন অবস্থার মধ্যে আছি।”

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ৫ মে গ্রিন ট্রাইবুনালে পরিবেশপ্রেমী সুভাষ দত্তের করা মামলায় বক্সাতে হোটেল বন্ধের নির্দেশ দেওয়া। এরপর একধাপ এগিয়ে হোমস্টেডগুলিও বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় বনদফতর। এর জেরে পড়ে যায় শোরগোল।  তার পরেই বক্সাতে সব হোম স্টে,হোটেল রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। হাইকোর্টে আজকের শুনানির দিকে তাকিয়েছিল সকলে। কিন্তু তাতেও পর্যটন ব্যবসায়ীদের কোনও সুরাহা মিলল না। বিষয়টি নিয়ে বন দফতর কোনও মন্তব্য করতে চায়নি।

Next Article