Alipurduar: প্রায় ৪০ মিনিট ধরে চলল পথ ‘অবরোধ’, গাড়ি নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকলেও অবরোধকারীকে ভয়ে দেখে কিছুই বলতে পারলেন না পর্যটকরা
Alipurduar: পর্যটকদের অনেকেই বলছেন, হাতি রাস্তার পার হওয়ার ছবি তাঁদের চেনা। কিন্তু, এভাবে ঠায় কেন দাঁতালটা দীর্ঘক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে ছিল তা বুঝতে পারছেন না কেউই। কেউ কেউ আবার বলছেন, হাতিটি দলছুট হয়ে গিয়ে থাকতে পারে।

আলিপুরদুয়ার: প্রায় চল্লিশ মিনিট ধরে চলল পথ অবরোধ। দু’পাশে দাঁড়িয়ে অসংখ্যা গাড়ি। হর্নও বাজছে দেদার। কিন্তু, তাতে কিছু যায় আসে না। অবরোধ চলছে তো চলছেই! বিরক্ত হয়ে মানুষ রাস্তায় নেমে এলেও তাতে ভ্রুক্ষেপ নেই অবরোধকারীর। ঠায় দাঁড়িয়ে রাস্তার মাঝখানে। এদিকে তাঁর রুদ্র মূর্তি দেখে কাছে ঘেঁষার সাহস দেখাচ্ছেন না কেউই। অগত্যা বাড়তে লাগল গাড়ির সংখ্যা। শেষ পর্যন্ত অবরোধ উঠতে হাফ ছেড়ে বাঁচে সাধারণ মানুষ।
এদিন দীর্ঘসময় এ ছবি দেখা গেল কোচবিহারগামী চিলাপাতা সড়কে। সেখানেই প্রায় চল্লিশ মিনিটের বেশি সময় রাস্তা একেবারে অবরুদ্ধ করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেল একটি বিশালাকার দাঁতালকে। যদিও ডুয়ার্সের বিস্তীর্ণ এলাকায় হাতির রাস্তা টপকানোর দৃশ্য একেবারেই নতুন নয়। পর্যটকদের অনেকে তো হাতির দেখা পেতে অনেক সময়ই জঙ্গলের বুকে চিড়ে বেরিয়ে যাওয়া রাস্তায় গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন। প্রায়শই দল বেঁধে রাস্তা পার হওয়ার ছবি ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু তাই বলে এইভাবে ‘অবরোধ’!
পর্যটকদের অনেকেই বলছেন, হাতি রাস্তার পার হওয়ার ছবি তাঁদের চেনা। কিন্তু, এভাবে ঠায় কেন দাঁতালটা দীর্ঘক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে ছিল তা বুঝতে পারছেন না কেউই। কেউ কেউ আবার বলছেন, হাতিটি দলছুট হয়ে গিয়ে থাকতে পারে। সে কারণেই সঙ্গীদের অপেক্ষায় ওখানে দাঁড়িয়ে ছিল। এদিকে হাতি দেখে অনেকের মধ্যেই ব্যাপক উন্মাদনার ছবিও দেখা যায়। বুকে সাহস নিয়ে কাছে গিয়ে বেশ কয়েকজন ছবি তোলারও চেষ্টা করেন। যদিও এরইমধ্যে আচমকা আবার হাতিটি জঙ্গলে চলে যায়।





