Coochbehar: বালি পাচার রুখতে গিয়ে দলের কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে চৈতি
Coochbehar: রায়ঢাকা নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরেই বেআইনি বালি পাচারের অভিযোগ আসছিল চৈতিদেবীর কাছে। সেই কারণে বৃহস্পতিবার সকালে তিনি তুফানগঞ্জ ২ নম্বর ব্লকের মহিষকুচি ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের রায়ঢাকা নদী সংলগ্ন অঞ্চলে।ভিযোগ, সেখানে পৌঁছতেই নিজের দলের কর্মীরাই চৈতিকে আটকে রেখে বিক্ষোভ দেখায়।
কোচবিহার: বালি-পাথর চুরির অভিযোগ উঠছিল। দেদার সেই পাচারের খবর পৌঁছতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছন জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশের স্থায়ী কর্মাধ্যক্ষ চৈতি বর্মণ বড়ুয়া। ঘটনাস্থলে যেতেই তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হল তাঁকে।
রায়ঢাকা নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরেই বেআইনি বালি পাচারের অভিযোগ আসছিল চৈতিদেবীর কাছে। সেই কারণে বৃহস্পতিবার সকালে তিনি তুফানগঞ্জ ২ নম্বর ব্লকের মহিষকুচি ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের রায়ঢাকা নদী সংলগ্ন অঞ্চলে। অভিযোগ, সেখানে পৌঁছতেই নিজের দলের কর্মীরাই চৈতিকে আটকে রেখে বিক্ষোভ দেখায়। এক কথায় ব্লক সভাপতিকে ঘিরে চলে গো ব্যাক স্লোগান। এমনকী তাঁকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠে স্থানীয় তৃণমূলের পঞ্চায়েত বাসন্তী বর্মণের বিরুদ্ধে।
চৈতি বর্মণ বলেন, “আমি এসেছিলাম এলাকা পরিদর্শন করতে। এটা দেখতে কোথায় কোথায় বালি পাচার হচ্ছে। নদীব ভাঙনের জেরে কতটা ক্ষতি হয়েছে। তখনই হৈচৈ শুরু করল। এরপর এখানকার পঞ্চায়েত বাসন্তী বর্মণ আমায় ধাক্কা দিলেন। রীতিমতো আক্রমণ করে আমায়।” গোটা ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। পরে বক্সিরহাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে চৈতিকে বের করে নিয়ে আসে।