সুশান্ত ঘরে ফেরায় বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস গড়বেতায়, স্লোগান উঠল, ‘টাইগার ইজ ব্যাক’
ঋদ্ধীশ দত্ত |
Dec 06, 2020 | 10:47 PM
২০১২ সালেই কঙ্কাল কাণ্ডে অভিযুক্ত এই নেতার জামিন মঞ্জুর করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। তবে জামিন মঞ্জুর করার শর্ত ছিল, তিনি নিজের জেলা পশ্চিম মেদিনীপুরে ঢুকতে পারবেন না।
1 / 8
ফাইল ছবি
2 / 8
প্রায় নয় বছর পর সেই শর্ত তুলে নিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। তারপরই নিজের ভিটেয় পা রেখে সিপিএম কর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনায় ভেসে গেলেন পশ্চিম মেদিনীপুরের এক সময়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ এই নেতা।
3 / 8
সুশান্তকে সঙ্গ দিতে হাজির ছিলেন সুজন চক্রবর্তী। তবে সুশান্তর আগমনে শালবনি ও গড়বেতা এলাকায় যেন ছোটখাটো উৎসব পালন হয়। ঘরের ছেলেকে দেখতে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসেন সিপিএম কর্মী-সমর্থকরা।
4 / 8
এদিন শালবনি হয়ে গড়বেতা ফিরেছিলেন সুশান্ত। শালবনিতেও তাঁকে দেখার জন্য ভিড় উপচে পড়ে রাস্তার দু’ধারে। সেখান থেকে প্রথমে বাইক মিছিল, ফের পদযাত্রা করে চন্দ্রকোণা পৌঁছন সুশান্তবাবু। চন্দ্রকোণা রোডে পৌঁছে সংবর্ধনা সভায় অংশ নেন তিনি।
5 / 8
সুশান্ত ঘোষের বাড়ি ফেরা কেন্দ্র করে সিপিএম কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল চোখে পড়ার মতো। স্থানীয় বাম কর্মীরা ‘টাইগার ইজ ব্যাক’ লেখা মাস্ক পরে তাঁদের নেতাকে স্বাগত জানান। মাঝেমধ্যেই এই স্লোগানও উঠতে থাকে। আজকের ছবি দেখে অনেকেই বলছেন, মেদিনীপুরের মাটিতে যেন সিপিএমের ‘পুনর্জন্ম’ হল।
6 / 8
বাড়ি ফেরার পর স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত সুশান্ত ঘোষ। তিনি বলেন, একমাস বাড়িতে না থাকলে মানুষের কত কষ্ট হয়। আমি তো নয় বছর পর ফিরে এলাম।
7 / 8
অন্যদিকে সুজন বাবুর বক্তব্য, সুশান্ত ঘোষ কারোর কাছে মাথা নত করেননি। অনেকেই তাঁকে আটকে রাখার চেষ্টা করেছিলেন। সকলেই ব্যর্থ হয়েছেন। এখন ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে এসেছেন।
8 / 8
তৃণমূল কংগ্রেস যদিও সুশান্তর ঘরে ফেরাকে বিশেষ আমল দিতে রাজি নয়। তাঁদের বক্তব্য, আইন আইনের পথে চলবে। আমরা এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভার কাজ নিয়ে ব্যস্ত।