দাসপুর: নিত্যদিনের মতোই রূপোর কারখানায় কাজ করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক। আচমকাই গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে যায় সেখানে। আর তারপরই বিপত্তি। গুরুতর আহত ছ’কর্মী। তাঁদের মধ্যে আবার তিনজন নাবালকও রয়েছেন। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা দাসপুর থানার নুনিয়াগোদা এলাকার।
জানা গিয়েছে,ওই রূপো তৈরির কারখানায় কাজে ব্যস্ত ছিলেন শ্রমিকরা। আচমকাই ফেটে যায় গ্যাস সিলিন্ডারটি। আগুনে ঝলসে যায় ছ’জন শ্রমিক। তাঁদের তড়িঘড়ি উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাঁরা। ঘটনার খবর পেয়ে দাসপুর থানার পুলিশ পৌঁছেছে ঘটনাস্থলে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পৌঁছেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। কীভাবে গ্যাস দুর্ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখছে দাসপুর থানার পুলিশ।
আহত এক শ্রমিক জানালেন, “আমি ঘুমোচ্ছিলাম। সেই সময় শুনি আগুন ধরে গিয়েছে। তারপরই দেখি এইসব।” আরও এক শ্রমিক বললেন, “কারখানার ভিতরে অনেক ছোট সিলিন্ডার ছিল। তার ভিতরে গ্যাস ভরা ছিল। আচমকাই সেটি ফেটে যায়।” আরও এক ব্যক্তি বলেছেন, “কারখানার ভিতরে অনেক ছোট সিলিন্ডার ছিল। তার ভিতরে গ্যাস ভরা ছিল। আচমকাই সেটি ফেটে যায়।”
দাসপুর: নিত্যদিনের মতোই রূপোর কারখানায় কাজ করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক। আচমকাই গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে যায় সেখানে। আর তারপরই বিপত্তি। গুরুতর আহত ছ’কর্মী। তাঁদের মধ্যে আবার তিনজন নাবালকও রয়েছেন। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা দাসপুর থানার নুনিয়াগোদা এলাকার।
জানা গিয়েছে,ওই রূপো তৈরির কারখানায় কাজে ব্যস্ত ছিলেন শ্রমিকরা। আচমকাই ফেটে যায় গ্যাস সিলিন্ডারটি। আগুনে ঝলসে যায় ছ’জন শ্রমিক। তাঁদের তড়িঘড়ি উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাঁরা। ঘটনার খবর পেয়ে দাসপুর থানার পুলিশ পৌঁছেছে ঘটনাস্থলে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পৌঁছেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। কীভাবে গ্যাস দুর্ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখছে দাসপুর থানার পুলিশ।
আহত এক শ্রমিক জানালেন, “আমি ঘুমোচ্ছিলাম। সেই সময় শুনি আগুন ধরে গিয়েছে। তারপরই দেখি এইসব।” আরও এক শ্রমিক বললেন, “কারখানার ভিতরে অনেক ছোট সিলিন্ডার ছিল। তার ভিতরে গ্যাস ভরা ছিল। আচমকাই সেটি ফেটে যায়।” আরও এক ব্যক্তি বলেছেন, “কারখানার ভিতরে অনেক ছোট সিলিন্ডার ছিল। তার ভিতরে গ্যাস ভরা ছিল। আচমকাই সেটি ফেটে যায়।”