AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Cpim Candidate: লকেট-রচনাদের ভিড়ে না হারিয়ে হুগলিতে মুড়ি হাতে দুয়ারে-দুয়ারে বাম প্রার্থী মনোদীপ

Lok Sabha Election: শনিবার সকাল থেকে ব্যান্ডেল রেল স্টেশন সংলগ্ন বাজারে প্রচার করেন হুগলির বাম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ। মাঝে মধ্যে ঠোঙায় করে মুড়ি-বাতাসা খেলেন। আবার কখনও চুমুক দিলেন গরম চায়ে। টিভি ৯ বাংলা প্রশ্ন করল বাম প্রার্থীকে। দুই প্রতিদ্বন্দ্বীই অভিনেত্রী

Cpim Candidate: লকেট-রচনাদের ভিড়ে না হারিয়ে হুগলিতে মুড়ি হাতে দুয়ারে-দুয়ারে বাম প্রার্থী মনোদীপ
প্রচারে মনোদীপ ঘোষ Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 30, 2024 | 1:10 PM
Share

হুগলি: হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে একদিকে প্রার্থী হয়েছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্যদিকে লকেট চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু এই দু’জনের প্রচারের মধ্যেই কোথাও কি ফিকে পড়ে যাচ্ছে বাম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষের প্রচার? একদিকে যখন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় হুডখোলা জিপে জনসংযোগ করছেন, লকটে চট্টোপাধ্যায় জনগণের সঙ্গে সংযোগ করার জন্য রান্না করছেন সেই সময় মনোদীপ কী করছেন? শনিবার বাম প্রার্থীর প্রচারের খোঁজ নিল টিভি ৯ বাংলা।

শনিবার সকাল থেকে ব্যান্ডেল রেল স্টেশন সংলগ্ন বাজারে প্রচার করেন হুগলির বাম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ। মাঝে মধ্যে ঠোঙায় করে মুড়ি-বাতাসা খেলেন। আবার কখনও চুমুক দিলেন গরম চায়ে। টিভি ৯ বাংলা প্রশ্ন করল বাম প্রার্থীকে। দুই প্রতিদ্বন্দ্বীই অভিনেত্রী। তার মধ্যে আবার লকেট চট্টোপাধ্যায় একবারের সাংসদ। মনোদীপ বললেন, “কোন দল কাকে প্রার্থী করবে সেটা তাদের ব্যাপার। আমরা সারা বছর মানুষের রুটি সংগ্রামে থাকি। মানুষের অভাব অভিযোগ শুনে সেগুলোকে আন্দোলনে পরিণত করি। ভোট একটা রাজনৈতিক সংগ্রাম। সেই সংগ্রামে কোনও রকম অসুবিধা হচ্ছে না।

তিনি বলেন, “আমরা প্রথমে মানুষের সমস্যার কথা শুনছি। গরিব প্রান্তিক মানুষের ১০০ দিনের কাজের কথা শুনছি। আবার দু’জনের বাড়ি হয়নি সে কথাও শুনতে পাচ্ছি। মানুষের কাছে গেলে সেই কথা খোলা মনে অভিযোগ করছেন। শহর অঞ্চলের শিক্ষিত যুবক যুবতীদের কাজ নেই। রাজ্যে গত ১০-১২ বছরে কোনও নতুন শিল্প আর নতুন চাকরির সুযোগ হয়নি। মানুষ একটা তীব্র সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে নিজেদেরকে অতিবাহিত করছে।”

মনোদীপ বলেছেন, “মানুষের রুটি রুজির কোনও বিষয় নেই। যে মানুষটার ঘর ভেঙে যাচ্ছে, যার মাথার উপর থেকে ছাদ চলে যাচ্ছে। গঙ্গা ভাঙনে মানুষের বাড়ি বলাঘরে গঙ্গার জলে তলিয়ে যাচ্ছে। তার কাছে দিদি নম্বর ওয়ানের কোনও মূল্য নেই।”