Bagnan: পাঁচ তলা বিল্ডিং নির্মাণ করতে গিয়ে বাধার মুখে দম্পতি, কাঠগড়ায় তৃণমূলের উপপ্রধানের স্বামী
Bagnan: বাগনান কাছাড়িপাড়ার বাসিন্দা শেখ সাবির আলি ও তাঁর স্ত্রী তাহুরা খাতুন। তাঁরা কৃষক বাজারের উল্টোদিকে একটা পাঁচ তলা বিল্ডিং নির্মাণ করছেন। সেক্ষেত্রে জেলা পরিষদের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অনুমতিও নিয়েছেন তাঁরা।

বাগনান: জেলা পরিষদের অনুমতি মিলেছে। তবুও বাড়ি করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে এক দম্পতিকে। অভিযোগের তির তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের উপপ্রধানের স্বামীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ, উপপ্রধানের স্বামী মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করেছেন। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার বাগনানের এক নম্বর পঞ্চায়েত এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাগনান কাছাড়িপাড়ার বাসিন্দা শেখ সাবির আলি ও তাঁর স্ত্রী তাহুরা খাতুন। তাঁরা কৃষক বাজারের উল্টোদিকে একটা পাঁচ তলা বিল্ডিং নির্মাণ করছেন। সেক্ষেত্রে জেলা পরিষদের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অনুমতিও নিয়েছেন তাঁরা। অভিযোগ, বাড়ি তৈরির কাজ করতে গিয়ে বাগনান এক নম্বর পঞ্চায়েতের উপপ্রধানের স্বামী মেহেবুক খানারে বাধার মুখে পড়ছেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে তাহুরা খাতুনের অভিযোগ, “সরকারি নিয়ম মেনে কাজ করছি। তারপরেও তৃণমূল নেতাদের টাকা দিতে হবে। প্রতিদিন ভাঙচুর করছে। ও গালিগালাজ করছে।” অভিযোগ, ২৫ লক্ষ টাকা মোট দাবি করা হয়েছিল। তাঁরা ৫ লক্ষ টাকা দিয়েছেন, তারপরও বাকি টাকা দাবি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
যদিও সমস্ত বিষয়টি অস্বীকার করেন মেহেবুব খান। তাঁর বক্তব্য, “ওই এলাকায় নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। আমি থানায় জানিয়েছি। এসডিপিও, বিএলআরও, বিডিও-কে জানিয়েছি। থানার ডিটেইলস পেয়ে যাবেন। এরপর প্রধান নিয়ে উনি বসেন। প্রধান তাঁকে বলেছিলেন, সামনের জায়গায় যখন কেস রয়েছে, তাহলে পিছনের জায়গায় কাজ করুন। উনি আস্বস্তও করেছিলেন। হঠাৎ করে দেখি একটি কেস করে ২২ তারিখ আমার নামে হাইকোর্ট থেকে নোটিস জারি করেছে। টাকা পয়সার কোনও কথাই হয়নি।”





