জলপাইগুড়ি: তীব্র গরম। দহন জ্বালায় পুড়ছে গোটা বাংলা। মানুষ থেকে শুরু করে নাজেহাল পশুপাখিরাও। এরই মধ্যে মন ভাল করা ছবি বেঙ্গল সাফারি পার্কে। বরফ গলা জলে গা এলিয়ে দিল এক রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। কেউ আবার বরফ চেটে কিংবা চিবিয়ে তার স্বাদ নিল। বরফের চাঁই পেয়ে গায়ে ঘষে শরীর ঠান্ডা করে নিল ভাল্লুক।
তীব্র দাবদাহে হাসফাস করছে জনজীবন। মানুষের পাশাপাশি এই প্রভাব পড়েছে বন্যপ্রাণীদের মধ্যেও। তীব্র দাবদাহের হাত বেঙ্গল সাফারি পার্কে থাকা বন্য প্রাণীদের খানিকটা স্বস্তি দিতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিল কর্তৃপক্ষ। প্রচণ্ড গরমে যাতে ভাল্লুক সহ রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারদের কোনও অসুবিধা না হয় সে কথা মাথায় রেখে দেওয়া হচ্ছে বরফের চাই। সেই বরফের চাই নিয়ে খেলায় মশগুল হয়ে পড়ে বেঙ্গল সাফারির ভাল্লুক ও রয়্যাল বেঙ্গল টাইগাররা।
এই সংক্রান্ত বিষয়ে বেঙ্গল সাফারির ডিরেক্টর কমল কুমার সরকার বলেন, “তীব্র দাবদাহের হাত থেকে বন্যপ্রাণীদের স্বস্তি দিতে নানা ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রথমত বাঘ কিংবা ভাল্লুককে দেওয়া হচ্ছে বরফের চাঁই। ফলে গরমে বরফ পেয়ে তারা আনন্দে আত্মহারা। বরফ নিয়ে নিজেদের গায়ে ঘষে গা ঠান্ডা করছে। এছাড়া এদের খাবার দাবারের দিকেও দেওয়া হয়েছে বিশেষ নজর। খাবার দেওয়ার সময় পালটে দেওয়া হয়েছে। বিকেল পাঁচটার জায়গায় দেওয়া হচ্ছে,সন্ধ্যা ছটায়। বেশি করে জলের জোগান দেওয়া হচ্ছে। জল যাতে গরম না হয়ে ওঠে সে কারণেই ঘন ঘন জল পাল্টে দোওয়া হচ্ছে ।জলের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে ওআরএস। স্নানের জল ঠান্ডা রাখতে বরফের টুকরো মেশানো হয়েছে। নতুন করে দশটি এয়ার কুলার রাখা হয়েছে বাঘের খাঁচার সামনে।”
জলপাইগুড়ি: তীব্র গরম। দহন জ্বালায় পুড়ছে গোটা বাংলা। মানুষ থেকে শুরু করে নাজেহাল পশুপাখিরাও। এরই মধ্যে মন ভাল করা ছবি বেঙ্গল সাফারি পার্কে। বরফ গলা জলে গা এলিয়ে দিল এক রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। কেউ আবার বরফ চেটে কিংবা চিবিয়ে তার স্বাদ নিল। বরফের চাঁই পেয়ে গায়ে ঘষে শরীর ঠান্ডা করে নিল ভাল্লুক।
তীব্র দাবদাহে হাসফাস করছে জনজীবন। মানুষের পাশাপাশি এই প্রভাব পড়েছে বন্যপ্রাণীদের মধ্যেও। তীব্র দাবদাহের হাত বেঙ্গল সাফারি পার্কে থাকা বন্য প্রাণীদের খানিকটা স্বস্তি দিতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিল কর্তৃপক্ষ। প্রচণ্ড গরমে যাতে ভাল্লুক সহ রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারদের কোনও অসুবিধা না হয় সে কথা মাথায় রেখে দেওয়া হচ্ছে বরফের চাই। সেই বরফের চাই নিয়ে খেলায় মশগুল হয়ে পড়ে বেঙ্গল সাফারির ভাল্লুক ও রয়্যাল বেঙ্গল টাইগাররা।
এই সংক্রান্ত বিষয়ে বেঙ্গল সাফারির ডিরেক্টর কমল কুমার সরকার বলেন, “তীব্র দাবদাহের হাত থেকে বন্যপ্রাণীদের স্বস্তি দিতে নানা ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রথমত বাঘ কিংবা ভাল্লুককে দেওয়া হচ্ছে বরফের চাঁই। ফলে গরমে বরফ পেয়ে তারা আনন্দে আত্মহারা। বরফ নিয়ে নিজেদের গায়ে ঘষে গা ঠান্ডা করছে। এছাড়া এদের খাবার দাবারের দিকেও দেওয়া হয়েছে বিশেষ নজর। খাবার দেওয়ার সময় পালটে দেওয়া হয়েছে। বিকেল পাঁচটার জায়গায় দেওয়া হচ্ছে,সন্ধ্যা ছটায়। বেশি করে জলের জোগান দেওয়া হচ্ছে। জল যাতে গরম না হয়ে ওঠে সে কারণেই ঘন ঘন জল পাল্টে দোওয়া হচ্ছে ।জলের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হচ্ছে ওআরএস। স্নানের জল ঠান্ডা রাখতে বরফের টুকরো মেশানো হয়েছে। নতুন করে দশটি এয়ার কুলার রাখা হয়েছে বাঘের খাঁচার সামনে।”