Jalpaiguri: নদীতে ভেসে এল হস্তিশাবক, বাসিন্দাদের তৎপরতায় বাঁচল প্রাণ
Jalpaiguri: যে হিলা চা বাগান থেকেই হস্তিশাবকটিকে জলঢাকা নদীতে ভাসতে দেখা যায়। তবে সেখানকার বাসিন্দারা চেষ্টা করেও হস্তিশাবকটিকে উদ্ধার করতে পারেনি। জলঢাকা নদীর জলস্রোতে ভাসতে ভাসতে হস্তি শাবকটি নাগারাকাটা বস্তি এলাকায় চলে আসে।
জলপাইগুড়ি: জলঢাকা নদীতে ভেসে এল হস্তি শাবক। গ্রামবাসী ও বনদফতরের তৎপরতায় উদ্ধার করা হয়েছে। হস্তিশাবকটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় ডুয়ার্সের জলঢাকা নদী থেকে উদ্ধার হয় ওই হস্তিশাবকটি।
জানা যাচ্ছে, প্রথমে হস্তিশাবকটিকে ভেসে যেতে দেখেন নাগরাকাটা বস্তি এলাকার বাসিন্দারা। এরপর তাঁরা সেখান থেকে হস্তিশাবকটিকে উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় নাগরাকাটা থানার পুলিশ। খবর পেয়ে চালসা রেঞ্জের রেঞ্জার প্রকাশ থাপা সহ বনকর্মীরাও ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এরপর তাঁরা হস্তিশাবকটিকে উদ্ধার করে লাটাগুড়ি প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে নিয়ে যায়।
জানা গিয়েছে, যে হিলা চা বাগান থেকেই হস্তিশাবকটিকে জলঢাকা নদীতে ভাসতে দেখা যায়। তবে সেখানকার বাসিন্দারা চেষ্টা করেও হস্তিশাবকটিকে উদ্ধার করতে পারেনি। জলঢাকা নদীর জলস্রোতে ভাসতে ভাসতে হস্তি শাবকটি নাগারাকাটা বস্তি এলাকায় চলে আসে। এরপর নাগরাকাটা বস্তি এলাকার বাসিন্দারা হস্তিশাবকটিকে দেখে সেটিকে উদ্ধার করে বনদফতরকে খবর দেয়। যেহেতু হস্তিশাবকটি নদীতে ভেসে এসেছিল যে কারণে হস্তিশাবকটির গায়ে আঘাত লেগেছে বলে জানা গিয়েছে। প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার পর হস্তিশাবকটির প্রাথমিক চিকিৎসা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।