AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Maynaguri: ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই উঠছে পিচ, তুমুল বিক্ষোভে থমকে গেল ৭৬ লাখি রাস্তার কাজ

Maynaguri Road: চূড়াভান্ডার গ্রাম পঞ্চায়েতের বটতলা থেকে জয়গুরু হাট পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার পিচের রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। পথশ্রী প্রকল্পের রাস্তাটি তৈরিতে মোট খরচের কথা প্রায় ৭৬ লক্ষ টাকা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, টাকার কথা বলা হলেও কাজের মান মোটেও ভাল নয়। তা পুরো বিষয়ের তদন্তের দাবি তুলেছেন তাঁরা।

Maynaguri: ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই উঠছে পিচ, তুমুল বিক্ষোভে থমকে গেল ৭৬ লাখি রাস্তার কাজ
এলাকায় ক্ষোভের আগুনImage Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 23, 2025 | 9:22 AM
Share

ময়নাগুড়ি: ৭৬ লাখ টাকা খরচ করে তৈরি হচ্ছিল রাস্তা। প্রায় শেষই হয়ে এসেছিল কাজ। কিন্তু ২৪ ঘন্টা পার হতে না হতেই হাত দিলেই উঠে যাচ্ছে পিচ। তাতেই ক্ষোভে ফুঁসছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। নিম্নমানের রাস্তা তৈরি করার অভিযোগ এনে কাজ বন্ধ করে দিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঘটেছে ময়নাগুড়ি ব্লকের চূড়াভান্ডার গ্রাম পঞ্চায়েতের বটতলা এলাকায়। 

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ রাস্তা তৈরিতে খুবই পাতলা পিচের চাদর দেওয়া হচ্ছে। পিচের পরিমাণও সঠিক দেওয়া হচ্ছে না। রাস্তা তৈরির পর হাত দিতেই উঠে যাচ্ছে পিচের চাদর। তাই শনিবার রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়ে বিক্ষোভে সামিল হলেন ময়নাগুড়ি ব্লকের চূড়াভান্ডার গ্রাম পঞ্চায়েতের বটতলা এলাকার বাসিন্দারা।  

চূড়াভান্ডার গ্রাম পঞ্চায়েতের বটতলা থেকে জয়গুরু হাট পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার পিচের রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। পথশ্রী প্রকল্পের রাস্তাটি তৈরিতে মোট খরচের কথা প্রায় ৭৬ লক্ষ টাকা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, টাকার কথা বলা হলেও কাজের মান মোটেও ভাল নয়। তা পুরো বিষয়ের তদন্তের দাবি তুলেছেন তাঁরা। তাঁদের সাফ কথা শিডিউল অনুযায়ী সঠিক কাজ করতে হবে। এই নিম্নমানের কাজ কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না। 

যদিও এ নিয়ে বিশেষ কথা বলতে চাননি ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কুমুদ রঞ্জন রায়। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “কারা এই রাস্তা বানাচ্ছে তা আমার জানা নেই। তবে পঞ্চায়েত সমিতির থেকে এই রাস্তা করা হচ্ছে না। বিষয়টি আমি জানিনা। খোঁজ নিয়ে অবশ্যই সুরাহা করা হবে।” অন্যদিকে এই বিষয়ে কাজের বরাত পাওয়া ঠিকাদার সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁদেরও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।