AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

BJP-TMC: স্বামীর গাড়ি নিয়ে ছল! ফাঁকা হচ্ছে সরকারি কোষাগার, তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির গুরুতর অভিযোগ

BJP-TMC: বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির জন্য যে গাড়ি বরাদ্দ করা হয়েছে তা আদপে তাঁর স্বামী অপু মণ্ডলের। সেই গাড়ির মাসিক ভাড়া বাবদ একটা মোটা অঙ্কের টাকা তাঁর স্বামীকে পাইয়ে দিচ্ছেন পিংকি।

BJP-TMC: স্বামীর গাড়ি নিয়ে ছল! ফাঁকা হচ্ছে সরকারি কোষাগার, তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির গুরুতর অভিযোগ
পিংকি মণ্ডলImage Credit: TV-9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 28, 2024 | 12:05 AM
Share

মালদহ: নিজের গাড়িকে সরকারি কাগজে দেখানো হচ্ছে ভাড়া গাড়ি হিসাবে। এই কায়দাতেই প্রতি মাসে সরকারের কাছ থেকে তুলে নেওয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে উঠল এমনই গুরুতর অভিযোগ। কাঠগড়ায় তৃণমূল পরিচালিত মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পিংকি মণ্ডল। তাঁর বিরুদ্ধেই গাড়ি ব্যবহারে অনিয়ম ও সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জমা পড়েছে বিডিওর কাছে। অভিযোগ জানিয়েছে বিজেপি।  

বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির জন্য যে গাড়ি বরাদ্দ করা হয়েছে তা আদপে তাঁর স্বামী অপু মণ্ডলের। সেই গাড়ির মাসিক ভাড়া বাবদ একটা মোটা অঙ্কের টাকা তাঁর স্বামীকে পাইয়ে দিচ্ছেন পিংকি। বিজেপির দাবি, জনগণের উন্নয়নমূলক কাজের জন্য তৈরি করা সরকারি তহবিল থেকেই দেওয়া হচ্ছে সেই টাকা। এদিকে সরকারি নির্দেশ বলছে, যে কোনও ভাড়া গাড়ি নেওয়ার ক্ষেত্রে আগে সরকারি টেন্ডার ডাকতে হয়। সরকারি নিয়ম মেনে সব কাজ করার পর বরাত দিতে হয়। এমনকী এই গাড়ি যিনি ব্যবহার করবেন তা তাঁর পরিবারের কেউ বা কোনও আত্মীয় স্বজন দিতে পারবেন না। বিজেপির অভিযোগ, সেই নিয়মের তোয়াক্কা না করেই এতদিন নিজের স্বামীর গাড়িকে ভাড়া গাড়ি হিসাবে দেখিয়ে টাকা তুলে নিচ্ছেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। 

বিজেপির আরও অভিযোগ, পিংকি মণ্ডল মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির পদে তো রয়েছেন তার সঙ্গেই একটি হাইস্কুলের গার্লস হস্টেলেও পদ নিয়েছেন। সেখান থেকেও মাসে মাসে টাকা নিচ্ছেন। গোটা ঘটনার উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের দাবি করেছেন মানিকচক ব্লক বিজেপির কনভেনার সুভাষ যাদব। যদিও বিজেপির অভিযোগকে পাত্তা দিতে নারাজ পিংকি দেবী। তিনি বলছেন, “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগ। বিডিও সাহেব সব খতিয়ে দেখবেন। তখনই সব প্রমাণ হয়ে যাবে।”