AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Maldah: মুখ্যমন্ত্রীর দাদার ঘনিষ্ঠ পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল নেতা

Maldah: অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাদা অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের  নাম করে প্রতারণা করতেন ওই ব্যক্তি। একাধিক সভা-সমিতির দলীয় কর্মসূচিতে পরিচয় হওয়া একাধিক ব্যক্তির কাছে নিজেকে মমতার ভাই অজিতের ছায়াসঙ্গী হিসাবে পরিচয় দিতেন।

Maldah: মুখ্যমন্ত্রীর দাদার ঘনিষ্ঠ পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল নেতা
প্রতারিতরাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 19, 2025 | 8:23 PM
Share

মালদহ: তৃণমূলের কাছে প্রতারিত তৃণমূলই। মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের নাম করেই প্রতারণার অভিযোগ। একই কায়দায় জেলায় জেলায় সেই প্রতারণার জাল বিস্তৃত করেন অভিযুক্ত।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,  চাকরি পাইয়ে দেওয়া, রেশন ডিলারশিপ পাইয়ে দেওয়া, শিক্ষককে বদলি করান, দলে পদ পাইয়ে দেওয়া-সহ একাধিক প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে প্রতারণা করেছেন অভিযুক্ত। লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণার অভিযোগ।  প্রতারিত হয়েছেন খোদ তৃণমূল নেতা কর্মীরা। এমনকি বাদ যাননি তৃণমূল পঞ্চায়েতের প্রধানও।

অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাদা অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের  নাম করে প্রতারণা করতেন ওই ব্যক্তি। একাধিক সভা-সমিতির দলীয় কর্মসূচিতে পরিচয় হওয়া একাধিক ব্যক্তির কাছে নিজেকে মমতার ভাই অজিতের ছায়াসঙ্গী হিসাবে পরিচয় দিতেন।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডিজিপি-র কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন প্রতারিতরা। অভিযোগ দায়ের হয়েছে  মালদহ, ফারাক্কা থানায়। এছাড়াও অভিযোগ মালদার পুলিশ সুপারের কাছেও।

প্রতারিত জেলা স্কুল পরিদর্শক অফিসের কর্মী সুশান্ত প্রসাদ বলেন, “আমাদের মুখ্যমন্ত্রীর দাদার পিএ-এর সঙ্গে আন্তরিক সম্পর্ক। আমার স্ত্রীর একটা চুক্তিভিত্তিক কাজ আর আমার বন্ধুর ট্রান্সফার করিয়ে দেবে বলে ২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা অনলাইনে দিই। লেক মলে মিটিংও করিয়ে দেয়। ”

আরেক প্রতারিত বলেন, “বিধানসভার বাইরে গিয়ে টাকা দিয়ে এসেছিলাম। সাজুকেই দিয়েছিলাম।” প্রতারিত আরেক মহিলা বলেন, “আমার মতো আরও অনেকেই প্রতারিত। সব অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছি।”

যদিও এই সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা। অভিযুক্ত নেতা সাদা মানিক হক বলেন, “ফালতু কথা। ভুল তথ্য। আমি তো এই অভিযোগ নিয়ে জানিই না কিছু। কাকে ওরা ফোন করেছেন, এসব তো আমি জানিই না।”