উত্তর ২৪ পরগনা: পুরসভার নিয়োগেও নিয়ম না মানার অভিযোগ ওঠায় সিবিআইকে তদন্তভার দেয় আদালত। সেইমতো বিভিন্ন পুরসভার আধিকারিকদের নিজাম প্যালেসে ডেকে পাঠাচ্ছে সিবিআই। এবার সেই নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে নাম জড়িয়েছে বরাহনগর পুরসভার। ২৭২ জনের নিয়োগে বিস্তর গরমিলের অভিযোগ উঠছে এখানে। এই পুরসভায় কোটায় চাকরি পান প্রয়াত কংগ্রেস নেতা তরুণ ঘোষের নাতি অর্জুন কোটাল। দুর্নীতির কারণে কাজে যোগই দেননি বলে পরিবারের দাবি। এক কাউন্সিলরের ছেলেরও নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
পৃথা ঘোষের কথায়, “নিয়োগ নিয়ে বরাহনগর পুরসভায় ভরপুর দুর্নীতি হয়েছে। এত বেআইনি কাজকর্ম হয়েছে বলার কথা নয়। ২০১৪ সালে ১৭৫টি শূন্যপদ ছিল। আমি কাগজ নিয়ে দেখিয়ে দেবো। মেধাতালিকা কোথাও প্রকাশ পায়নি। আমাদের মনে হয়েছিল মুখ বন্ধ করার জন্য ঘুষ দেওয়ার মতো আমার ছেলেকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। আমার ছেলের নিয়োগপত্র আমার সঙ্গে আছে। তবে এত কষ্ট করেও মেধার ভিত্তিতে যখন এতজন চাকরি পেল না, আমি, বাবা দু’জনই ছেলেকে ওখানে চাকরি করতে দিইনি।” পৃথাদেবী জানান, তাঁর ছেলে এখনও চাকরি পাননি। তবে এই চাকরি তিনি করতে দিতে চান না।
এই পুরসভার কাউন্সিলর আলপনা নাহা। তাঁর ছেলের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও আলপনা নাহা জানিয়েছেন, তাঁর ছেলে যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পেয়েছেন। বরাহনগর পুরসভায় ইঞ্জিনিয়র পদে চাকরি পেয়েছেন আলপনা নাহার ছেলে শুভ্রজিৎ নাহা। আলপনা নাহার দাবি, “ছেলে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেছে। যথেষ্ট ভাল নম্বর নিয়ে পাশ করেছে সে। আমার ছেলে মেধাবী ছেলে। রেজাল্ট দেখলেই বোঝা যাবে। আমার ছেলের ক্ষেত্রে সবটাই নিয়ম মেনে হয়েছে। হাইকোর্ট কী বিচার করবে আদালতের বিষয়। তা নিয়ে আমি বলতে পারব না। তবে আমার ছেলে ওমুকের ছেলে বলে লাভ নেই। গণতান্ত্রিক দেশে সকলের ছেলে মেয়েরই চাকরি পাওয়ার অধিকার আছে।”
উত্তর ২৪ পরগনা: পুরসভার নিয়োগেও নিয়ম না মানার অভিযোগ ওঠায় সিবিআইকে তদন্তভার দেয় আদালত। সেইমতো বিভিন্ন পুরসভার আধিকারিকদের নিজাম প্যালেসে ডেকে পাঠাচ্ছে সিবিআই। এবার সেই নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে নাম জড়িয়েছে বরাহনগর পুরসভার। ২৭২ জনের নিয়োগে বিস্তর গরমিলের অভিযোগ উঠছে এখানে। এই পুরসভায় কোটায় চাকরি পান প্রয়াত কংগ্রেস নেতা তরুণ ঘোষের নাতি অর্জুন কোটাল। দুর্নীতির কারণে কাজে যোগই দেননি বলে পরিবারের দাবি। এক কাউন্সিলরের ছেলেরও নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
পৃথা ঘোষের কথায়, “নিয়োগ নিয়ে বরাহনগর পুরসভায় ভরপুর দুর্নীতি হয়েছে। এত বেআইনি কাজকর্ম হয়েছে বলার কথা নয়। ২০১৪ সালে ১৭৫টি শূন্যপদ ছিল। আমি কাগজ নিয়ে দেখিয়ে দেবো। মেধাতালিকা কোথাও প্রকাশ পায়নি। আমাদের মনে হয়েছিল মুখ বন্ধ করার জন্য ঘুষ দেওয়ার মতো আমার ছেলেকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। আমার ছেলের নিয়োগপত্র আমার সঙ্গে আছে। তবে এত কষ্ট করেও মেধার ভিত্তিতে যখন এতজন চাকরি পেল না, আমি, বাবা দু’জনই ছেলেকে ওখানে চাকরি করতে দিইনি।” পৃথাদেবী জানান, তাঁর ছেলে এখনও চাকরি পাননি। তবে এই চাকরি তিনি করতে দিতে চান না।
এই পুরসভার কাউন্সিলর আলপনা নাহা। তাঁর ছেলের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও আলপনা নাহা জানিয়েছেন, তাঁর ছেলে যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পেয়েছেন। বরাহনগর পুরসভায় ইঞ্জিনিয়র পদে চাকরি পেয়েছেন আলপনা নাহার ছেলে শুভ্রজিৎ নাহা। আলপনা নাহার দাবি, “ছেলে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেছে। যথেষ্ট ভাল নম্বর নিয়ে পাশ করেছে সে। আমার ছেলে মেধাবী ছেলে। রেজাল্ট দেখলেই বোঝা যাবে। আমার ছেলের ক্ষেত্রে সবটাই নিয়ম মেনে হয়েছে। হাইকোর্ট কী বিচার করবে আদালতের বিষয়। তা নিয়ে আমি বলতে পারব না। তবে আমার ছেলে ওমুকের ছেলে বলে লাভ নেই। গণতান্ত্রিক দেশে সকলের ছেলে মেয়েরই চাকরি পাওয়ার অধিকার আছে।”