AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mahua Moitra: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে’, এবার মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি মমতাবালার সংগঠনের

Mahua Moitra: শান্তনু ঠাকুর এবং মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামী মতুয়ারা নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়েছিলেন, কিন্তু সেই সময় পার হওয়ার পরও মহুয়া মৈত্র ক্ষমা চাননি বলে অভিযোগ।

Mahua Moitra: 'নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে', এবার মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি মমতাবালার সংগঠনের
| Edited By: | Updated on: Sep 05, 2025 | 1:39 PM
Share

ঠাকুরনগর: মতুয়া, নমঃশূদ্র, তপশিলিদের নিয়ে মহুয়া মৈত্রের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিলেন তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসঙ্ঘ।

সম্প্রতি কৃষ্ণনগর লোকসভার সাংসদ মহুয়া মৈত্র একটি কর্মসূচিতে মতুয়া, নমঃশূদ্র তপশিলিদের সম্পর্কে একটি মন্তব্য করেছেন, যা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে দলমত নির্বিশেষে ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রতিবাদের সুর শোনা যাচ্ছে।

শান্তনু ঠাকুর এবং মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামী মতুয়ারা নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়েছিলেন, কিন্তু সেই সময় পার হওয়ার পরও মহুয়া মৈত্র ক্ষমা চাননি বলে অভিযোগ। তাই এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিলেন তাঁরা।

অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসঙ্ঘের সাধারণ সম্পাদক সুকেশ চৌধুরী বলেন, “সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে মহুয়া মৈত্রকে আমরা বার্তা দিয়েছিলাম, যাতে তিনি তাঁর মন্তব্য তুলে নেন এবং নিঃশর্ত ক্ষমা চান। কিন্তু তিনি তা করেননি। সেই কারণে অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসঙ্ঘের পক্ষ থেকে আমরা মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছি। মুখ্যমন্ত্রীর উপরে আমাদের বিশ্বাস আছে, মতুয়াদের ধর্মীয় ভাবাবেগের উপর যেভাবে আঘাত করেছেন মহুয়া, তাতে নিশ্চয় মুখ্যমন্ত্রী হস্তক্ষেপ করবেন।”

সম্প্রতি এক সভা থেকে মহুয়া বলেছিলেন, “সারা বছর তৃণমূলী, আর ভোটের সময় সনাতনী। এগুলো কী অঙ্ক ভাই? এক-একটা SC বুথে আমরা হাজার টাকা লক্ষ্মীর ভান্ডার পেলে, SC-র মহিলারা ১২০০ টাকা পান। অথচ প্রতিটি এসসি বুথে-নমঃশূদ্র বুথে-মতুয়া বুথে ১০০টা ভোট গুনলে ৮৫টা বিজেপি, ১৫টা অন্য় পার্টি। বাপরে-বাপরে-বাপ। কাজের সময় মমতা, রাস্তার সময় মমতা। কাঠের মালা পরে ভাই সব তো চলে আসেন ভাতা নিতে তখন কী হয়? বাস্তব কথা বলছি আমি শুনতে খারাপ লাগে।”