উত্তর ২৪ পরগনা: তিলোত্তমার বাবা-মাকে প্রথম জানান হয়েছিল, তাঁদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু কেন? সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে সুপ্রিম কোর্ট। ফোনে মেয়ের মৃত্যু সংবাদ শোনার পরই তিলোত্তমার বাবা-মা আঁচ করতে পেরেছিলেন ভয়ঙ্কর অভিসন্ধীর কথা। তাঁরা যখন ফোন পাওয়ার পর গাড়িতে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন, তখনই বুঝেছিলেন। কীভাবে? কেবল ফোনের ওপ্রান্তে থাকা ব্যক্তির ‘গলার টোনে’। এবার সে বিষয়ে মুখ খুললেন তিলোত্তমার বাবা-মা।
তিলোত্তমার মা বলেন, “আমরা বাড়িতে থাকতেই বিষয়টা বুঝতে পেরে গিয়েছিলাম। ওরা কিছু চেপে দিতে চাইছে। আমরা যখন গাড়িতে ছিলাম, তখনই ওদের গলার টোনে বুঝেছিলাম।” তিলোত্তমার বাবা বলেন, “কাউকে একটা মৃত্যু সংবাদ দেওয়ার আগে, যে ধরনের গলার স্বর থাকে.. ওই স্বরটাতেই বোঝা যাচ্ছে।”
তিলোত্তমার বাবা-মা বললেন, “পুলিশের ওপর প্রথমে আশ্বাস ছিল। আশ্বাস উঠে গিয়েছে। কিন্তু পরে ব্যাপারটা গুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন সিবিআই-এর ওপর আস্থা রয়েছে।” তিলোত্তমার মা বললেন, “একটা করে দিন যাচ্ছে, আর আমরা হেরে যাচ্ছি মনে হচ্ছে…” বলেই কেঁদে ফেললেন তিনি। আন্দোলনকারী ছাত্রদের পাশে তাঁরা সবসময়ই রয়েছেন বলে জানালেন। সঙ্গে এও বললেন, প্রয়োজনে তাঁরাও রাস্তায় নামবেন।
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)